
বিডিজেন ডেস্ক

মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার টেকেরহাট সংলগ্ন ঘোষালকান্দি গ্রামে বাবা-মায়ের ইচ্ছে পূরণ করতে হেলিকপ্টারে চড়ে বিয়ে করেছেন ইতালিপ্রবাসী লালচান শেখ।
খবর দৈনিক আজকের পত্রিকার।
রোববার (৩ নভেম্বর) বিকেলে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে কনেকে নিয়ে হেলিকপ্টারে চড়ে বাড়িতে এলে গ্রামবাসী একনজর দেখতে ভিড় করেন।
আজকের পত্রিকার প্রতিবেদন অনুযায়ী, মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার টেকেরহাটসংলগ্ন ঘোষালকান্দি গ্রামের ইউনুস শেখের ছেলে ইতালিপ্রবাসী লালচাঁন শেখের সঙ্গে একই উপজেলার গাংকান্দি শাখারপাড় গ্রামের আলী সরদারের মেয়ে শারমিন খাতুনের বিয়ে ঠিক হয়। বাবা-মায়ের ইচ্ছে পূরণ করতে বর লালচান শেখ হেলিকপ্টার ভাড়া করেন। রোববার দুপুরে রাজৈর উপজেলার টেকেরহাট শহীদ কবির মাঠ থেকে বর সেজে বাবা-মাকে নিয়ে হেলিকপ্টারে চড়েন লালচাঁন। পরে পাশের গ্রাম গাংকান্দি শাখারপাড় মাঠে গিয়ে নামেন। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে বিকেলে আবার হেলিকপ্টারে চড়ে কনেকে নিয়ে নিজ বাড়িতে ফিরে আসেন। এ সময় স্থানীয়রা বর-কনে ও হেলিকপ্টার দেখতে ভিড় করেন।
বর লালচাঁন শেখ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা চার ভাই। আমি ভাইদের মধ্যে বড়। বাবা-মায়ের স্বপ্ন পূরণের জন্য ভাইয়েরা মিলে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা দিয়ে ২ ঘণ্টার জন্য হেলিকপ্টার ভাড়া করেছি। এই হেলিকপ্টারে আমার বাবা-মাকে সঙ্গে নিয়ে কনের বাড়িতে যাই। বাবা-মাকে খুশি করতে পেরে আমরাও অনেক খুশি।’
বর লালচাঁন শেখের বাবা ইউনুস শেখ বলেন, ‘আমার চার ছেলে ইতালিপ্রবাসী। আমাদের স্বপ্ন পূরণ করতে ওরা চার ভাই মিলে এই হেলিকপ্টার ভাড়া করেছে। ভবিষ্যতে আমার বাকি তিন ছেলেকেও এভাবে বিয়ে করাব।’
কনের বাবা আলী সরদার বলেন, ‘আমার জামাই তার বাবা-মায়ের সঙ্গে হেলিকপ্টারে চড়ে আমাদের বাড়ি এসেছে। এই আয়োজনে আমরা খুব খুশি।’
হেলিকপ্টার দেখতে আসা লাকি খানম আজকের পক্রিকাকে বলেন, ‘আমি কখনো হেলিকপ্টার দেখিনি। এখানে আসবে শুনে দেখতে আসলাম। হেলিকপ্টার দেখতে পেয়ে আনন্দ হচ্ছে।’
স্থানীয় গোলাম মাওলা নামের আরও একজন বলেন, ‘এই হেলিকপ্টার ওঠানামা দেখার জন্য গ্রামের বহু মানুষ ভিড় করেছিল। এ ধরনের আয়োজন আমরা আগে দেখিনি। হেলিকপ্টার দেখে পেয়ে আমরা খুব আনন্দ পেয়েছি।’
সূত্র: আজকের পত্রিকা

মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার টেকেরহাট সংলগ্ন ঘোষালকান্দি গ্রামে বাবা-মায়ের ইচ্ছে পূরণ করতে হেলিকপ্টারে চড়ে বিয়ে করেছেন ইতালিপ্রবাসী লালচান শেখ।
খবর দৈনিক আজকের পত্রিকার।
রোববার (৩ নভেম্বর) বিকেলে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে কনেকে নিয়ে হেলিকপ্টারে চড়ে বাড়িতে এলে গ্রামবাসী একনজর দেখতে ভিড় করেন।
আজকের পত্রিকার প্রতিবেদন অনুযায়ী, মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার টেকেরহাটসংলগ্ন ঘোষালকান্দি গ্রামের ইউনুস শেখের ছেলে ইতালিপ্রবাসী লালচাঁন শেখের সঙ্গে একই উপজেলার গাংকান্দি শাখারপাড় গ্রামের আলী সরদারের মেয়ে শারমিন খাতুনের বিয়ে ঠিক হয়। বাবা-মায়ের ইচ্ছে পূরণ করতে বর লালচান শেখ হেলিকপ্টার ভাড়া করেন। রোববার দুপুরে রাজৈর উপজেলার টেকেরহাট শহীদ কবির মাঠ থেকে বর সেজে বাবা-মাকে নিয়ে হেলিকপ্টারে চড়েন লালচাঁন। পরে পাশের গ্রাম গাংকান্দি শাখারপাড় মাঠে গিয়ে নামেন। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে বিকেলে আবার হেলিকপ্টারে চড়ে কনেকে নিয়ে নিজ বাড়িতে ফিরে আসেন। এ সময় স্থানীয়রা বর-কনে ও হেলিকপ্টার দেখতে ভিড় করেন।
বর লালচাঁন শেখ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা চার ভাই। আমি ভাইদের মধ্যে বড়। বাবা-মায়ের স্বপ্ন পূরণের জন্য ভাইয়েরা মিলে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা দিয়ে ২ ঘণ্টার জন্য হেলিকপ্টার ভাড়া করেছি। এই হেলিকপ্টারে আমার বাবা-মাকে সঙ্গে নিয়ে কনের বাড়িতে যাই। বাবা-মাকে খুশি করতে পেরে আমরাও অনেক খুশি।’
বর লালচাঁন শেখের বাবা ইউনুস শেখ বলেন, ‘আমার চার ছেলে ইতালিপ্রবাসী। আমাদের স্বপ্ন পূরণ করতে ওরা চার ভাই মিলে এই হেলিকপ্টার ভাড়া করেছে। ভবিষ্যতে আমার বাকি তিন ছেলেকেও এভাবে বিয়ে করাব।’
কনের বাবা আলী সরদার বলেন, ‘আমার জামাই তার বাবা-মায়ের সঙ্গে হেলিকপ্টারে চড়ে আমাদের বাড়ি এসেছে। এই আয়োজনে আমরা খুব খুশি।’
হেলিকপ্টার দেখতে আসা লাকি খানম আজকের পক্রিকাকে বলেন, ‘আমি কখনো হেলিকপ্টার দেখিনি। এখানে আসবে শুনে দেখতে আসলাম। হেলিকপ্টার দেখতে পেয়ে আনন্দ হচ্ছে।’
স্থানীয় গোলাম মাওলা নামের আরও একজন বলেন, ‘এই হেলিকপ্টার ওঠানামা দেখার জন্য গ্রামের বহু মানুষ ভিড় করেছিল। এ ধরনের আয়োজন আমরা আগে দেখিনি। হেলিকপ্টার দেখে পেয়ে আমরা খুব আনন্দ পেয়েছি।’
সূত্র: আজকের পত্রিকা
আজ রোববার (৩০ নভেম্বর) নির্বাচন কমিশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে বিকেল ৩ টা ১৫ মিনিট থেকে প্রবাসী ভোটারদের নিবন্ধন আবার চালু করা হয়েছে।
ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রে গ্যারান্টিযুক্ত ভিসা, যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি বা অতিরিক্ত ফির বিনিময়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাস্তবে তারা পায় আর্থিক ক্ষতি, ভিসা প্রত্যাখ্যান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়।
অ্যাপ চালুর পর গতকাল রোববার রাত ৮টা পর্যন্ত এসব অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে বসবাস করা ১৭ হাজার ৯০৭ জন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৩৫৫ জন। নারী ১ হাজার ৫৫২ জন।