

বিডিজেন ডেস্ক

সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর এই তিন মাসে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা এসেছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে। এরপরেই রয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতের অবস্থান। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক এমন তথ্য দিয়েছে।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স আসা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। এতে বৈদেশিক মুদ্রা আসার দিক থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে ছাড়িয়ে গেল যুক্তরাষ্ট্র।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র থেকে ১৪০ কোটি মার্কিন ডলার বাংলাদেশে এসেছে।
এরপরেই রয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। মধ্যপ্রাচ্যের এ দেশটি থেকে এসেছে ৯৯ কোটি ডলার।
বাংলাদেশে রেমিট্যান্স আসা দেশগুলোর শীর্ষে রয়েছে—সৌদি আরব, মালয়েশিয়া, যুক্তরাজ্য, কুয়েত, ইতালি, ওমান, কাতার ও সিঙ্গাপুর।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, আগস্ট মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ২৯ কোটি ৩৪ লাখ ডলার। যা সেপ্টেম্বরে বেড়ে দাঁড়ায় প্রায় ৩৯ কোটি ডলারে। এই বৃদ্ধির হার প্রায় ৩৫ শতাংশ। অক্টোবর এবং নভেম্বরে তা আরও বেড়ে দাঁড়ায় ৫০ কোটি এবং ৫১ কোটি ১৯ লাখ মার্কিন ডলারে।
আগস্ট মাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স পাঠানো দেশের তালিকায় শীর্ষে ছিল সংযুক্ত আরব আমিরাত। ওই মাসে দেশটি থেকে রেমিট্যান্স এসেছিল ৩৪ কোটি ডলার, যা ছিল যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে ৫ কোটি ডলার বেশি।
সেপ্টেম্বর মাসে প্রবাসী আয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে পেছনে ফেলে যুক্তরাষ্ট্র। সেপ্টেম্বরে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে রেমিট্যান্স এসেছিল ৩৬ কোটি ডলার। একই মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসে ৩৯ কোটি ডলার।
গত ১১ জানুয়ারি বাংলাদেশের ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর জানান, গত ৫ মাসে রেমিট্যান্স বেড়েছে ৩০০ কোটি মার্কিন ডলার আর রপ্তানি বেড়েছে ২৫০ কোটি ডলার। তিনি বলেন, ‘আতঙ্কিত হওয়ার মতো কিছু হয়নি, এখনও কেন্দ্রীয় ব্যাংকে চার মাসের রিজার্ভ রয়েছে। তবে সতর্ক থাকতে হবে।’
গভর্নর বলেন, ‘টাকা-পাচার ও ব্যাংকিং খাতে সুশাসন ফিরে আসায় অর্থনীতি মোটামুটি স্থিতিশীল রয়েছে।’
প্রবাসে বাংলাদেশিদের রাজনৈতিক পরিচয়ে বিভাজন সবচেয়ে বড় সংকট বলেও মন্তব্য করেন আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেন, সবাইকে বাংলাদেশের পক্ষে লবিং করতে হবে, নয়তো রাজনৈতিকভাবে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানো অসম্ভব।
তথ্যসূত্র: ভয়েস অব আমেরিকা

সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর এই তিন মাসে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা এসেছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে। এরপরেই রয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতের অবস্থান। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক এমন তথ্য দিয়েছে।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স আসা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। এতে বৈদেশিক মুদ্রা আসার দিক থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে ছাড়িয়ে গেল যুক্তরাষ্ট্র।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র থেকে ১৪০ কোটি মার্কিন ডলার বাংলাদেশে এসেছে।
এরপরেই রয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। মধ্যপ্রাচ্যের এ দেশটি থেকে এসেছে ৯৯ কোটি ডলার।
বাংলাদেশে রেমিট্যান্স আসা দেশগুলোর শীর্ষে রয়েছে—সৌদি আরব, মালয়েশিয়া, যুক্তরাজ্য, কুয়েত, ইতালি, ওমান, কাতার ও সিঙ্গাপুর।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, আগস্ট মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ২৯ কোটি ৩৪ লাখ ডলার। যা সেপ্টেম্বরে বেড়ে দাঁড়ায় প্রায় ৩৯ কোটি ডলারে। এই বৃদ্ধির হার প্রায় ৩৫ শতাংশ। অক্টোবর এবং নভেম্বরে তা আরও বেড়ে দাঁড়ায় ৫০ কোটি এবং ৫১ কোটি ১৯ লাখ মার্কিন ডলারে।
আগস্ট মাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স পাঠানো দেশের তালিকায় শীর্ষে ছিল সংযুক্ত আরব আমিরাত। ওই মাসে দেশটি থেকে রেমিট্যান্স এসেছিল ৩৪ কোটি ডলার, যা ছিল যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে ৫ কোটি ডলার বেশি।
সেপ্টেম্বর মাসে প্রবাসী আয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে পেছনে ফেলে যুক্তরাষ্ট্র। সেপ্টেম্বরে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে রেমিট্যান্স এসেছিল ৩৬ কোটি ডলার। একই মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসে ৩৯ কোটি ডলার।
গত ১১ জানুয়ারি বাংলাদেশের ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর জানান, গত ৫ মাসে রেমিট্যান্স বেড়েছে ৩০০ কোটি মার্কিন ডলার আর রপ্তানি বেড়েছে ২৫০ কোটি ডলার। তিনি বলেন, ‘আতঙ্কিত হওয়ার মতো কিছু হয়নি, এখনও কেন্দ্রীয় ব্যাংকে চার মাসের রিজার্ভ রয়েছে। তবে সতর্ক থাকতে হবে।’
গভর্নর বলেন, ‘টাকা-পাচার ও ব্যাংকিং খাতে সুশাসন ফিরে আসায় অর্থনীতি মোটামুটি স্থিতিশীল রয়েছে।’
প্রবাসে বাংলাদেশিদের রাজনৈতিক পরিচয়ে বিভাজন সবচেয়ে বড় সংকট বলেও মন্তব্য করেন আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেন, সবাইকে বাংলাদেশের পক্ষে লবিং করতে হবে, নয়তো রাজনৈতিকভাবে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানো অসম্ভব।
তথ্যসূত্র: ভয়েস অব আমেরিকা
আজ রোববার (৩০ নভেম্বর) নির্বাচন কমিশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে বিকেল ৩ টা ১৫ মিনিট থেকে প্রবাসী ভোটারদের নিবন্ধন আবার চালু করা হয়েছে।
ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রে গ্যারান্টিযুক্ত ভিসা, যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি বা অতিরিক্ত ফির বিনিময়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাস্তবে তারা পায় আর্থিক ক্ষতি, ভিসা প্রত্যাখ্যান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়।
অ্যাপ চালুর পর গতকাল রোববার রাত ৮টা পর্যন্ত এসব অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে বসবাস করা ১৭ হাজার ৯০৭ জন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৩৫৫ জন। নারী ১ হাজার ৫৫২ জন।