
শরীফুল আলম

স্বচ্ছ সাবলীল নদীই থাকতে চেয়েছিলাম,
না প্লাবন, না সুনামি
ভাগফলে ভাগশেষ
তবে বেশির ভাগই, অমিলে ভরা
তাই তলানিতে হাহাকার
যার অণুঘটক তুমিই,
অথচ তুমিই ছিলে রোদেলা নির্যাস।
আজ পড়ন্ত সোনালি
এখনো তোমায় শ্রাবণের বৃষ্টির মতোই মনে পড়ে
এখনো জোছনাকে চাঁদের আলোই বলি
এখনো মধ্যরাতে ডাহুকের ডাক শুনি
কত স্বাদ ছিল, কত বাঁধ ছিল, বাঁধ ভাঙ্গার কত ইচ্ছে ছিল
তবুও আমরা ছিলাম সংযত।
রাতের শেষ প্রহর
তখনো নক্ষত্রের আলো জ্বলছিল,
হঠাৎ ভাঙ্গা জলের ওপর তোমার ছবি
সময়ের স্তূপ ভেদ করে তখনো ধোঁয়া উঠছিল
আমি তার ভেতর শূন্যতার এক অবিরাম পতন দেখলাম,
তার চোখে অসমাপ্ত স্বপ্ন ছিল
বুকে আগামীর প্রতিধ্বনি ছিল
বাকি অর্ধেক শেষ হওয়ার গল্প,
অনেকটা টাইমলাইনের মতো
যেমন থাকে ফ্লাইট ডাটার চিহ্ন ‘অ্যাঙ্গেল অব অ্যাটাক’
কাঙ্ক্ষিত সব প্রশ্ন,
অসম্পূর্ণ কত বাক্য,
ককপিট ভয়েস রেকর্ড
আমি তার আলটিমিটার শেষ গণনা করতে পারিনি
শুধু নেভিগেশন গ্রাফ
খসড়া করে নিয়ে এসেছি
অসমাপ্ত সমীকরণ যা আজও আদিম এক প্রশ্ন হয়ে ঝুলে আছে শূন্যের গায়ে।
*লেখক বোর্ড মেম্বার, পিভিসি কন্টেইনার কর্পোরেশন ইএসএ এবং কলামিস্ট ও কবি
ইমেইল: [email protected]

স্বচ্ছ সাবলীল নদীই থাকতে চেয়েছিলাম,
না প্লাবন, না সুনামি
ভাগফলে ভাগশেষ
তবে বেশির ভাগই, অমিলে ভরা
তাই তলানিতে হাহাকার
যার অণুঘটক তুমিই,
অথচ তুমিই ছিলে রোদেলা নির্যাস।
আজ পড়ন্ত সোনালি
এখনো তোমায় শ্রাবণের বৃষ্টির মতোই মনে পড়ে
এখনো জোছনাকে চাঁদের আলোই বলি
এখনো মধ্যরাতে ডাহুকের ডাক শুনি
কত স্বাদ ছিল, কত বাঁধ ছিল, বাঁধ ভাঙ্গার কত ইচ্ছে ছিল
তবুও আমরা ছিলাম সংযত।
রাতের শেষ প্রহর
তখনো নক্ষত্রের আলো জ্বলছিল,
হঠাৎ ভাঙ্গা জলের ওপর তোমার ছবি
সময়ের স্তূপ ভেদ করে তখনো ধোঁয়া উঠছিল
আমি তার ভেতর শূন্যতার এক অবিরাম পতন দেখলাম,
তার চোখে অসমাপ্ত স্বপ্ন ছিল
বুকে আগামীর প্রতিধ্বনি ছিল
বাকি অর্ধেক শেষ হওয়ার গল্প,
অনেকটা টাইমলাইনের মতো
যেমন থাকে ফ্লাইট ডাটার চিহ্ন ‘অ্যাঙ্গেল অব অ্যাটাক’
কাঙ্ক্ষিত সব প্রশ্ন,
অসম্পূর্ণ কত বাক্য,
ককপিট ভয়েস রেকর্ড
আমি তার আলটিমিটার শেষ গণনা করতে পারিনি
শুধু নেভিগেশন গ্রাফ
খসড়া করে নিয়ে এসেছি
অসমাপ্ত সমীকরণ যা আজও আদিম এক প্রশ্ন হয়ে ঝুলে আছে শূন্যের গায়ে।
*লেখক বোর্ড মেম্বার, পিভিসি কন্টেইনার কর্পোরেশন ইএসএ এবং কলামিস্ট ও কবি
ইমেইল: [email protected]
আজ রোববার (৩০ নভেম্বর) নির্বাচন কমিশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে বিকেল ৩ টা ১৫ মিনিট থেকে প্রবাসী ভোটারদের নিবন্ধন আবার চালু করা হয়েছে।
ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রে গ্যারান্টিযুক্ত ভিসা, যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি বা অতিরিক্ত ফির বিনিময়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাস্তবে তারা পায় আর্থিক ক্ষতি, ভিসা প্রত্যাখ্যান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়।
অ্যাপ চালুর পর গতকাল রোববার রাত ৮টা পর্যন্ত এসব অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে বসবাস করা ১৭ হাজার ৯০৭ জন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৩৫৫ জন। নারী ১ হাজার ৫৫২ জন।