
প্রতিবেদক, বিডিজেন

বিটিআরসির নতুন নীতিমালা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। সবার সঙ্গে আলোচনা করে নীতিমালা প্রণয়নের দাবি জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) রাজধানী ঢাকার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল দাবি করেন, সরকারের এমন সব পদক্ষেপ নেওয়া উচিত, যেটা দেশ ও জনগণের কল্যাণ বয়ে আনে।
মির্জা ফখরুল জানান, সতর্কতার সঙ্গে আগামীর রাজনীতি ও গণতন্ত্র উত্তরণের পথ যাতে মসৃণ রাখা যায়, সেই পথেই হাঁটছে বিএনপি। আলোচনা করে নীতিমালা চূড়ান্ত করার আহ্বান জানায় বিএনপি। সামনে জাতীয় নির্বাচন থাকায় তাড়াহুড়ো করে সিদ্ধান্ত নেওয়া ঠিক হবে না বলেও মন্তব্য করেন মির্জা ফখরুল।
বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, টেলিকমিউনিকেশন নীতিমালায় বড় কোম্পানিগুলোকে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে, যা বিনিয়োগকারীদের বিভ্রান্ত করবে। বড় প্রতিষ্ঠানগুলো সুবিধা পাবে। ছোট কোম্পানি হুমকির মুখে পড়বে। এসএমইসহ সব পক্ষকে সঙ্গে নিয়ে আলোচনা করে নীতিমালা চূড়ান্ত করার আহ্বান জানান তিনি।
এ সময় দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান অভিযোগ করে বলেন, বড় মোবাইল কোম্পানিকে সুযোগ করে দিতে টেলিকম নীতিমালা গ্রহণ করা হয়েছে।

বিটিআরসির নতুন নীতিমালা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। সবার সঙ্গে আলোচনা করে নীতিমালা প্রণয়নের দাবি জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) রাজধানী ঢাকার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল দাবি করেন, সরকারের এমন সব পদক্ষেপ নেওয়া উচিত, যেটা দেশ ও জনগণের কল্যাণ বয়ে আনে।
মির্জা ফখরুল জানান, সতর্কতার সঙ্গে আগামীর রাজনীতি ও গণতন্ত্র উত্তরণের পথ যাতে মসৃণ রাখা যায়, সেই পথেই হাঁটছে বিএনপি। আলোচনা করে নীতিমালা চূড়ান্ত করার আহ্বান জানায় বিএনপি। সামনে জাতীয় নির্বাচন থাকায় তাড়াহুড়ো করে সিদ্ধান্ত নেওয়া ঠিক হবে না বলেও মন্তব্য করেন মির্জা ফখরুল।
বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, টেলিকমিউনিকেশন নীতিমালায় বড় কোম্পানিগুলোকে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে, যা বিনিয়োগকারীদের বিভ্রান্ত করবে। বড় প্রতিষ্ঠানগুলো সুবিধা পাবে। ছোট কোম্পানি হুমকির মুখে পড়বে। এসএমইসহ সব পক্ষকে সঙ্গে নিয়ে আলোচনা করে নীতিমালা চূড়ান্ত করার আহ্বান জানান তিনি।
এ সময় দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান অভিযোগ করে বলেন, বড় মোবাইল কোম্পানিকে সুযোগ করে দিতে টেলিকম নীতিমালা গ্রহণ করা হয়েছে।
আজ রোববার (৩০ নভেম্বর) নির্বাচন কমিশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে বিকেল ৩ টা ১৫ মিনিট থেকে প্রবাসী ভোটারদের নিবন্ধন আবার চালু করা হয়েছে।
ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রে গ্যারান্টিযুক্ত ভিসা, যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি বা অতিরিক্ত ফির বিনিময়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাস্তবে তারা পায় আর্থিক ক্ষতি, ভিসা প্রত্যাখ্যান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়।
অ্যাপ চালুর পর গতকাল রোববার রাত ৮টা পর্যন্ত এসব অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে বসবাস করা ১৭ হাজার ৯০৭ জন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৩৫৫ জন। নারী ১ হাজার ৫৫২ জন।