ফেডারেশন কাপ

প্রতিবেদক, বিডিজেন

এমন অদ্ভুত ফুটবল ম্যাচ এর আগে কখনো হয়নি। অন্তত, বাংলাদেশের ঘরোয়া ফুটবল এমন ম্যাচ আগে কখনো দেখেনি। ফেডারেশন কাপের ফাইনালে শিরোপার নিষ্পত্তিতে লেগে গেল গোটা একটা সপ্তাহ। গত মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) ময়মনসিংহ জেলা স্টেডিয়ামে মাঠে গড়ানো আবাহনী লিমিটেড ও বসুন্ধরা কিংসের ফাইনাল সমাপ্তির মুখ দেখল আজ আরেক মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল)। টাইব্রেকারে আবাহনীকে ৫-৩ গোলে হারিয়ে ফেডারেশন কাপের শিরোপা জিতে নিয়েছে বসুন্ধরা কিংস।
গত মঙ্গলবার শুরু হওয়া খেলা ওই দিনই অনুষ্ঠিত হয়েছে ১০৫ মিনিট। রৌদ্রকরোজ্জ্বল পরিবেশে খেলা শুরু হলেও প্রথমার্ধ শেষে হঠাৎ কালবৈশাখী ঝড় লণ্ডভণ্ড করে দেয় সবকিছু। খেলা বন্ধ থাকে দেড় ঘণ্টা। যদিও প্রথমার্ধ শেষ হয় ১-১ গোলে। বসুন্ধরা কিংস আর্জেন্টাইন স্ট্রাইকার লেসকানোর গোলে এগিয়ে যায়। কিছুক্ষণের মধ্যেই মোহাম্মদ ইব্রাহিমের গোলে সমতায় ফেরে আবাহনী। ঝড়ের পর দ্বিতীয়ার্ধের খেলাও ছিল ঘটনাবহুল। ছিল কার্ডের ছড়াছড়ি। নির্ধারিত ৯০ মিনিটের খেলা ১-১ সমতায় শেষ হওয়ার পর অতিরিক্ত সময়ে গড়ানো ম্যাচে লালকার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন বসুন্ধরা কিংসের ফয়সায়ল আহমেদ ফাহিম। এর পরপরই ফ্লাডলাইটবিহীন স্টেডিয়ামে আলোর স্বল্পতার কারণে স্থগিত হয়ে যায় খেলা। লিগ কমিটি ম্যাচের বাকি ১৫ মিনিট আজ আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।
এক সপ্তাহ আগে যেখানে খেলা থেমেছিল আজ ম্যাচ শুরু হয় সেখান থেকেই। দুই দলই একই অন্যের ওপর চাপ সৃষ্টি করার চেষ্টা করেও স্কোরলাইনে কোনো বদল ঘটাতে পারেনি। ফলে খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে।
সেখানে নায়কের নাম মেহেদি হাসান শ্রাবণ। কিংস গোলকিপার আটকে দিয়েছেন আবাহনীর একটি শট। অন্যদিকে ৫ শটেই গোল করেছে কিংস। জোনাথন ফার্নান্দেজ, মোরছালিন, তপু বর্মণ, ইনসান ও ডেসিয়েল পাঁচে পাঁচ করায় কিংসই ঘরে তুলতে পেরেছে শিরোপা।
আবাহনীর প্রথম শটে গোল করেন রাফায়েল আগুস্তো। এমেকার নেওয়া দ্বিতীয় শট আটকে দেন কিংস গোলকিপার মেহেদি হাসান শ্রাবণ। সেই শট আটকে তিনি এমিলিয়ানো মার্তিনেজের মতো নেচে উদ্যাপন করেন। আবাহনীর তৃতীয় শটে সবুজ গোল করেন। মিরাজুলের চতুর্থ শট শ্রাবণ আটকালেও শটটি আবার নিতে বলেন রেফারি। মিরাজুল তাতে গোল করেন। কিন্তু কিংস ৫ শটেই গোল করায় আবাহনীর আর পঞ্চম শট নিতে হয়নি।
দুই দল টাইব্রকারে মুখোমুখি হয়েছিল কদিন আগেই। ফেডারেশন কাপের শেষ চারে প্রথম কোয়ালিফায়ারে কিংসকে টাইব্রেকারে হারায় আবাহনী। আজ সেই হারের বদলা নিল কিংস।

এমন অদ্ভুত ফুটবল ম্যাচ এর আগে কখনো হয়নি। অন্তত, বাংলাদেশের ঘরোয়া ফুটবল এমন ম্যাচ আগে কখনো দেখেনি। ফেডারেশন কাপের ফাইনালে শিরোপার নিষ্পত্তিতে লেগে গেল গোটা একটা সপ্তাহ। গত মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) ময়মনসিংহ জেলা স্টেডিয়ামে মাঠে গড়ানো আবাহনী লিমিটেড ও বসুন্ধরা কিংসের ফাইনাল সমাপ্তির মুখ দেখল আজ আরেক মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল)। টাইব্রেকারে আবাহনীকে ৫-৩ গোলে হারিয়ে ফেডারেশন কাপের শিরোপা জিতে নিয়েছে বসুন্ধরা কিংস।
গত মঙ্গলবার শুরু হওয়া খেলা ওই দিনই অনুষ্ঠিত হয়েছে ১০৫ মিনিট। রৌদ্রকরোজ্জ্বল পরিবেশে খেলা শুরু হলেও প্রথমার্ধ শেষে হঠাৎ কালবৈশাখী ঝড় লণ্ডভণ্ড করে দেয় সবকিছু। খেলা বন্ধ থাকে দেড় ঘণ্টা। যদিও প্রথমার্ধ শেষ হয় ১-১ গোলে। বসুন্ধরা কিংস আর্জেন্টাইন স্ট্রাইকার লেসকানোর গোলে এগিয়ে যায়। কিছুক্ষণের মধ্যেই মোহাম্মদ ইব্রাহিমের গোলে সমতায় ফেরে আবাহনী। ঝড়ের পর দ্বিতীয়ার্ধের খেলাও ছিল ঘটনাবহুল। ছিল কার্ডের ছড়াছড়ি। নির্ধারিত ৯০ মিনিটের খেলা ১-১ সমতায় শেষ হওয়ার পর অতিরিক্ত সময়ে গড়ানো ম্যাচে লালকার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন বসুন্ধরা কিংসের ফয়সায়ল আহমেদ ফাহিম। এর পরপরই ফ্লাডলাইটবিহীন স্টেডিয়ামে আলোর স্বল্পতার কারণে স্থগিত হয়ে যায় খেলা। লিগ কমিটি ম্যাচের বাকি ১৫ মিনিট আজ আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।
এক সপ্তাহ আগে যেখানে খেলা থেমেছিল আজ ম্যাচ শুরু হয় সেখান থেকেই। দুই দলই একই অন্যের ওপর চাপ সৃষ্টি করার চেষ্টা করেও স্কোরলাইনে কোনো বদল ঘটাতে পারেনি। ফলে খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে।
সেখানে নায়কের নাম মেহেদি হাসান শ্রাবণ। কিংস গোলকিপার আটকে দিয়েছেন আবাহনীর একটি শট। অন্যদিকে ৫ শটেই গোল করেছে কিংস। জোনাথন ফার্নান্দেজ, মোরছালিন, তপু বর্মণ, ইনসান ও ডেসিয়েল পাঁচে পাঁচ করায় কিংসই ঘরে তুলতে পেরেছে শিরোপা।
আবাহনীর প্রথম শটে গোল করেন রাফায়েল আগুস্তো। এমেকার নেওয়া দ্বিতীয় শট আটকে দেন কিংস গোলকিপার মেহেদি হাসান শ্রাবণ। সেই শট আটকে তিনি এমিলিয়ানো মার্তিনেজের মতো নেচে উদ্যাপন করেন। আবাহনীর তৃতীয় শটে সবুজ গোল করেন। মিরাজুলের চতুর্থ শট শ্রাবণ আটকালেও শটটি আবার নিতে বলেন রেফারি। মিরাজুল তাতে গোল করেন। কিন্তু কিংস ৫ শটেই গোল করায় আবাহনীর আর পঞ্চম শট নিতে হয়নি।
দুই দল টাইব্রকারে মুখোমুখি হয়েছিল কদিন আগেই। ফেডারেশন কাপের শেষ চারে প্রথম কোয়ালিফায়ারে কিংসকে টাইব্রেকারে হারায় আবাহনী। আজ সেই হারের বদলা নিল কিংস।
আজ রোববার (৩০ নভেম্বর) নির্বাচন কমিশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে বিকেল ৩ টা ১৫ মিনিট থেকে প্রবাসী ভোটারদের নিবন্ধন আবার চালু করা হয়েছে।
ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রে গ্যারান্টিযুক্ত ভিসা, যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি বা অতিরিক্ত ফির বিনিময়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাস্তবে তারা পায় আর্থিক ক্ষতি, ভিসা প্রত্যাখ্যান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়।
অ্যাপ চালুর পর গতকাল রোববার রাত ৮টা পর্যন্ত এসব অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে বসবাস করা ১৭ হাজার ৯০৭ জন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৩৫৫ জন। নারী ১ হাজার ৫৫২ জন।