
প্রতিবেদক, বিডিজেন

সংগীতশিল্পী দিলশাদ নাহার কনা নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে বিবাহবিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়েছেন।
বুধবার (২৫ জুন) রাত ১১টায় পোস্টে তিনি লিখেছেন, 'আমি আপনাদের ভালোবাসার কনা। জন্ম, মৃত্যু, বিয়ে—সবই আল্লাহর ইচ্ছা। ঠিক তেমনি যেকোনো বিচ্ছেদও হয় তাঁরই ইশারায়। আমার সকল শুভাকাঙ্ক্ষী এবং প্রিয়জনদের উদ্দেশ্যে ভারাক্রান্ত হৃদয়ে আমি জানাচ্ছি যে, দীর্ঘ ছয় বছরের বিবাহিত জীবনের পর আমি এবং গোলাম মোহাম্মাদ ইফতেখার গহিন গত ১৬ জুন, ২০২৫ তারিখে আমাদের বিবাহবিচ্ছেদ সম্পন্ন করেছি।'
তিনি আরও লিখেছেন, 'এটি আমাদের দুজনের জন্যই একটি অত্যন্ত কঠিন সিদ্ধান্ত ছিল এবং আমরা উভয়ই পারস্পরিক বোঝাপড়ার মাধ্যমেই এই পথে হেঁটেছি। আমরা একে অপরের প্রতি সর্বদা শ্রদ্ধাশীল থাকব। জীবনের এই নতুন অধ্যায়ে আমরা দুজনেই যেন শান্তিতে এবং সম্মানের সঙ্গে যেতে পারি, তার জন্য আপনাদের সকলের দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করছি।'
কনা ২০১৯ সালে ইফতেখার গহীনের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন।

সংগীতশিল্পী দিলশাদ নাহার কনা নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে বিবাহবিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়েছেন।
বুধবার (২৫ জুন) রাত ১১টায় পোস্টে তিনি লিখেছেন, 'আমি আপনাদের ভালোবাসার কনা। জন্ম, মৃত্যু, বিয়ে—সবই আল্লাহর ইচ্ছা। ঠিক তেমনি যেকোনো বিচ্ছেদও হয় তাঁরই ইশারায়। আমার সকল শুভাকাঙ্ক্ষী এবং প্রিয়জনদের উদ্দেশ্যে ভারাক্রান্ত হৃদয়ে আমি জানাচ্ছি যে, দীর্ঘ ছয় বছরের বিবাহিত জীবনের পর আমি এবং গোলাম মোহাম্মাদ ইফতেখার গহিন গত ১৬ জুন, ২০২৫ তারিখে আমাদের বিবাহবিচ্ছেদ সম্পন্ন করেছি।'
তিনি আরও লিখেছেন, 'এটি আমাদের দুজনের জন্যই একটি অত্যন্ত কঠিন সিদ্ধান্ত ছিল এবং আমরা উভয়ই পারস্পরিক বোঝাপড়ার মাধ্যমেই এই পথে হেঁটেছি। আমরা একে অপরের প্রতি সর্বদা শ্রদ্ধাশীল থাকব। জীবনের এই নতুন অধ্যায়ে আমরা দুজনেই যেন শান্তিতে এবং সম্মানের সঙ্গে যেতে পারি, তার জন্য আপনাদের সকলের দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করছি।'
কনা ২০১৯ সালে ইফতেখার গহীনের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন।
আজ রোববার (৩০ নভেম্বর) নির্বাচন কমিশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে বিকেল ৩ টা ১৫ মিনিট থেকে প্রবাসী ভোটারদের নিবন্ধন আবার চালু করা হয়েছে।
ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রে গ্যারান্টিযুক্ত ভিসা, যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি বা অতিরিক্ত ফির বিনিময়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাস্তবে তারা পায় আর্থিক ক্ষতি, ভিসা প্রত্যাখ্যান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়।
অ্যাপ চালুর পর গতকাল রোববার রাত ৮টা পর্যন্ত এসব অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে বসবাস করা ১৭ হাজার ৯০৭ জন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৩৫৫ জন। নারী ১ হাজার ৫৫২ জন।