
প্রতিবেদক, বিডিজেন

আর্থ-সামাজিক, প্রাযুক্তিক, দারিদ্র্য পরিস্থিতি ও মানুষের চাহিদার বিবর্তনের প্রেক্ষিতে দেশে টেকসইভাবে দারিদ্র্য নিরসন ও নিম্ন-আয়ের মানুষের অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে হলে পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) বর্তমান কর্মকৌশলে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনতে হবে এবং সে অনুযায়ী এর কার্যক্রমকে বিন্যস্ত করতে হবে। পিকেএসএফের প্রতিষ্ঠাকালে পল্লী অঞ্চলের আর্থিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও অবকাঠামোগত বাস্তবতা এবং বর্তমানে সেখানকার চিত্র এক নয়; বিধায়, শীর্ষ এ উন্নয়ন প্রতিষ্ঠানের কর্মক্ষেত্র, কর্মপরিধি ও কর্মপন্থায় যুগোপযোগী পরিবর্তন আনতে হবে।
মঙ্গলবার (১৭ জুন) রাজধানী ঢাকার আগারগাঁওয়ে পিকেএসএফ ভবনে আয়োজিত ‘পিকেএসএফ কৌশল ২০৩০’ শীর্ষক এক বিশেষ মতবিনিময় সভায় এসব মন্তব্য করেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও উন্নয়ন বিশেষজ্ঞরা।
পিকেএসএফের চেয়ারম্যান জাকির আহমেদ খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো: ফজলুল কাদের।

সভায় পিকেএসএফের ভবিষ্যত কর্মকৌশল সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ প্রদান করেন পলিসি রিসার্চ ইন্সটিটিউটের চেয়ারম্যান ড. জাইদী সাত্তার, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য মো. আব্দুস সাত্তার মন্ডল, আইএনএমের নির্বাহী পরিচালক ড. মুস্তফা কে মুজেরী, বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. নিয়াজ আহমেদ খান, বিআইডিএসের মহাপরিচালক ড. এ কে এনামুল হক ও গবেষণা পরিচালক ড. কাজী ইকবাল, অর্থনীতিবিদ বজলুল হক খন্দকার, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য (সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ) ড. মনজুর হোসেন, সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরী, অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু নাসের বখতিয়ার আহমেদ, এমআরএ-এর এক্সিকিউটিভ ভাইস চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক মো. দাউদ মিয়া, গবেষক রুশিদান ইসলাম রহমান, ফাইনান্সিয়াল এক্সিলেন্স লিমিটেডের চেয়ারম্যান মামুন রশীদ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টিবিজ্ঞান ইন্সটিটিউটের অধ্যাপক ড. খালেদা ইসলাম।

এ মতবিনিময় সভায় ‘পিকেএসএফ কৌশল ২০৩০: অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য অর্থায়ন’ শীর্ষক মূল উপস্থাপনা প্রদান করেন পিকেএসএফের মহাব্যবস্থাপক ড. এ কে এম নুরুজ্জামান। বিজ্ঞপ্তি

আর্থ-সামাজিক, প্রাযুক্তিক, দারিদ্র্য পরিস্থিতি ও মানুষের চাহিদার বিবর্তনের প্রেক্ষিতে দেশে টেকসইভাবে দারিদ্র্য নিরসন ও নিম্ন-আয়ের মানুষের অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে হলে পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) বর্তমান কর্মকৌশলে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনতে হবে এবং সে অনুযায়ী এর কার্যক্রমকে বিন্যস্ত করতে হবে। পিকেএসএফের প্রতিষ্ঠাকালে পল্লী অঞ্চলের আর্থিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও অবকাঠামোগত বাস্তবতা এবং বর্তমানে সেখানকার চিত্র এক নয়; বিধায়, শীর্ষ এ উন্নয়ন প্রতিষ্ঠানের কর্মক্ষেত্র, কর্মপরিধি ও কর্মপন্থায় যুগোপযোগী পরিবর্তন আনতে হবে।
মঙ্গলবার (১৭ জুন) রাজধানী ঢাকার আগারগাঁওয়ে পিকেএসএফ ভবনে আয়োজিত ‘পিকেএসএফ কৌশল ২০৩০’ শীর্ষক এক বিশেষ মতবিনিময় সভায় এসব মন্তব্য করেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও উন্নয়ন বিশেষজ্ঞরা।
পিকেএসএফের চেয়ারম্যান জাকির আহমেদ খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো: ফজলুল কাদের।

সভায় পিকেএসএফের ভবিষ্যত কর্মকৌশল সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ প্রদান করেন পলিসি রিসার্চ ইন্সটিটিউটের চেয়ারম্যান ড. জাইদী সাত্তার, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য মো. আব্দুস সাত্তার মন্ডল, আইএনএমের নির্বাহী পরিচালক ড. মুস্তফা কে মুজেরী, বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. নিয়াজ আহমেদ খান, বিআইডিএসের মহাপরিচালক ড. এ কে এনামুল হক ও গবেষণা পরিচালক ড. কাজী ইকবাল, অর্থনীতিবিদ বজলুল হক খন্দকার, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য (সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ) ড. মনজুর হোসেন, সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরী, অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু নাসের বখতিয়ার আহমেদ, এমআরএ-এর এক্সিকিউটিভ ভাইস চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক মো. দাউদ মিয়া, গবেষক রুশিদান ইসলাম রহমান, ফাইনান্সিয়াল এক্সিলেন্স লিমিটেডের চেয়ারম্যান মামুন রশীদ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টিবিজ্ঞান ইন্সটিটিউটের অধ্যাপক ড. খালেদা ইসলাম।

এ মতবিনিময় সভায় ‘পিকেএসএফ কৌশল ২০৩০: অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য অর্থায়ন’ শীর্ষক মূল উপস্থাপনা প্রদান করেন পিকেএসএফের মহাব্যবস্থাপক ড. এ কে এম নুরুজ্জামান। বিজ্ঞপ্তি
আজ রোববার (৩০ নভেম্বর) নির্বাচন কমিশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে বিকেল ৩ টা ১৫ মিনিট থেকে প্রবাসী ভোটারদের নিবন্ধন আবার চালু করা হয়েছে।
ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রে গ্যারান্টিযুক্ত ভিসা, যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি বা অতিরিক্ত ফির বিনিময়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাস্তবে তারা পায় আর্থিক ক্ষতি, ভিসা প্রত্যাখ্যান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়।
অ্যাপ চালুর পর গতকাল রোববার রাত ৮টা পর্যন্ত এসব অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে বসবাস করা ১৭ হাজার ৯০৭ জন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৩৫৫ জন। নারী ১ হাজার ৫৫২ জন।