
প্রতিবেদক, বিডিজেন

চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে ‘জনতা পার্টি বাংলাদেশ’ নামে নতুন একটি রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করেছে।
আজ শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) বেলা সোয়া ১১টার দিকে রাজধানী ঢাকার হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আয়োজিত অনুষ্ঠানে নতুন রাজনৈতিক দলটির আত্মপ্রকাশের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়। দলটির স্লোগান ‘গড়বো মোরা ইনসাফের দেশ’।
আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে নতুন রাজনৈতিক দলের নাম ঘোষণা ও ইশতেহার পাঠ করেন শওকত মাহমুদ। তিনি দলটির মহাসচিব। শওকত মাহমুদ জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) সাবেক (বহিষ্কৃত) ভাইস চেয়ারম্যান।
অনুষ্ঠানে শওকত মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, প্রতিটি গণ-অভ্যুত্থান, বিপ্লব ও আন্দোলনের পরে সেসব সংগ্রামী চেতনায় নতুন নতুন রাজনৈতিক দলের অভ্যুদয় ঘটে। যেহেতু রাষ্ট্র সাজবে একাত্তর ও চব্বিশের গণ-জাগরণের চেতনায়, সেই আঙ্গিকে নতুন দলের আবির্ভাব অনিবার্য। জাতির এই মাহেন্দ্রক্ষণে জাতীয় প্রত্যাশায় সব প্রকার বৈষম্য, ফ্যাসিবাদ, আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে জনকল্যাণ, ইনসাফ, সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করতে এবং গর্বিত জাতীয়তাবোধ দৃঢ় করতে তাঁরা আজ নতুন দলের আত্মপ্রকাশের ঘোষণা দিচ্ছেন।

অনুষ্ঠানে দলটির ২৭ সদস্যের অ্যাডহক কমিটি ঘোষণা করেন ইলিয়াস কাঞ্চন। তিনি নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান।
ঘোষিত কমিটি অনুযায়ী ইলিয়াস কাঞ্চন চেয়ারম্যান। নির্বাহী চেয়ারম্যান ও মুখপাত্র গোলাম সারোয়ার মিলন। ভাইস চেয়ারম্যান রফিকুল হক হাফিজ, ওয়ালিউর রহমান খান, রেহানা সালাম, মো. আবদুল্লাহ, এম এ ইউসুফ ও নির্মল চক্রবর্তী। মহাসচিব শওকত মাহমুদ। সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব এম আসাদুজ্জামান। যুগ্ম মহাসচিব এ বি এম রফিকুল হক তালুকদার রাজা, আল আমিন রাজু ও নাজমুল আহসান। সমন্বয়কারী নুরুল কাদের সোহেল। সাংগঠনিক সম্পাদক মুরাদ আহমেদ। প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক গুলজার হোসেন। প্রচার সম্পাদক হাসিবুর রেজা কল্লোল। সম্মানিত সদস্য হিসেবে আছেন মেজর (অব.) ইমরান ও কর্নেল (অব.) সাব্বির। উপদেষ্টা হিসেবে আছেন শাহ মো. আবু জাফর, মেজর (অব.) মুজিব, ইকবাল হোসেন মাহমুদ, ডা. ফরহাদ হোসেন মাহবুব, জাফর ইকবাল সিদ্দিকী, আউয়াল ঠাকুর, তৌহিদা ফারুকী ও মামুনুর রশীদ।

চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে ‘জনতা পার্টি বাংলাদেশ’ নামে নতুন একটি রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করেছে।
আজ শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) বেলা সোয়া ১১টার দিকে রাজধানী ঢাকার হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আয়োজিত অনুষ্ঠানে নতুন রাজনৈতিক দলটির আত্মপ্রকাশের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়। দলটির স্লোগান ‘গড়বো মোরা ইনসাফের দেশ’।
আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে নতুন রাজনৈতিক দলের নাম ঘোষণা ও ইশতেহার পাঠ করেন শওকত মাহমুদ। তিনি দলটির মহাসচিব। শওকত মাহমুদ জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) সাবেক (বহিষ্কৃত) ভাইস চেয়ারম্যান।
অনুষ্ঠানে শওকত মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, প্রতিটি গণ-অভ্যুত্থান, বিপ্লব ও আন্দোলনের পরে সেসব সংগ্রামী চেতনায় নতুন নতুন রাজনৈতিক দলের অভ্যুদয় ঘটে। যেহেতু রাষ্ট্র সাজবে একাত্তর ও চব্বিশের গণ-জাগরণের চেতনায়, সেই আঙ্গিকে নতুন দলের আবির্ভাব অনিবার্য। জাতির এই মাহেন্দ্রক্ষণে জাতীয় প্রত্যাশায় সব প্রকার বৈষম্য, ফ্যাসিবাদ, আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে জনকল্যাণ, ইনসাফ, সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করতে এবং গর্বিত জাতীয়তাবোধ দৃঢ় করতে তাঁরা আজ নতুন দলের আত্মপ্রকাশের ঘোষণা দিচ্ছেন।

অনুষ্ঠানে দলটির ২৭ সদস্যের অ্যাডহক কমিটি ঘোষণা করেন ইলিয়াস কাঞ্চন। তিনি নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান।
ঘোষিত কমিটি অনুযায়ী ইলিয়াস কাঞ্চন চেয়ারম্যান। নির্বাহী চেয়ারম্যান ও মুখপাত্র গোলাম সারোয়ার মিলন। ভাইস চেয়ারম্যান রফিকুল হক হাফিজ, ওয়ালিউর রহমান খান, রেহানা সালাম, মো. আবদুল্লাহ, এম এ ইউসুফ ও নির্মল চক্রবর্তী। মহাসচিব শওকত মাহমুদ। সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব এম আসাদুজ্জামান। যুগ্ম মহাসচিব এ বি এম রফিকুল হক তালুকদার রাজা, আল আমিন রাজু ও নাজমুল আহসান। সমন্বয়কারী নুরুল কাদের সোহেল। সাংগঠনিক সম্পাদক মুরাদ আহমেদ। প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক গুলজার হোসেন। প্রচার সম্পাদক হাসিবুর রেজা কল্লোল। সম্মানিত সদস্য হিসেবে আছেন মেজর (অব.) ইমরান ও কর্নেল (অব.) সাব্বির। উপদেষ্টা হিসেবে আছেন শাহ মো. আবু জাফর, মেজর (অব.) মুজিব, ইকবাল হোসেন মাহমুদ, ডা. ফরহাদ হোসেন মাহবুব, জাফর ইকবাল সিদ্দিকী, আউয়াল ঠাকুর, তৌহিদা ফারুকী ও মামুনুর রশীদ।
আজ রোববার (৩০ নভেম্বর) নির্বাচন কমিশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে বিকেল ৩ টা ১৫ মিনিট থেকে প্রবাসী ভোটারদের নিবন্ধন আবার চালু করা হয়েছে।
ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রে গ্যারান্টিযুক্ত ভিসা, যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি বা অতিরিক্ত ফির বিনিময়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাস্তবে তারা পায় আর্থিক ক্ষতি, ভিসা প্রত্যাখ্যান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়।
অ্যাপ চালুর পর গতকাল রোববার রাত ৮টা পর্যন্ত এসব অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে বসবাস করা ১৭ হাজার ৯০৭ জন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৩৫৫ জন। নারী ১ হাজার ৫৫২ জন।