
বিডিজেন ডেস্ক

তারল্য সংকটে জর্জরিত আর্থিকভাবে দুর্বল ৬টি ব্যাংককে ১ হাজার ৬৪০ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে ৩টি সবল ব্যাংক।
ঋণ নেওয়া ব্যাংকগুলো হলো; ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক ও এক্সিম ব্যাংক।
এই ৬ ব্যাংককে সহায়তা দিয়েছে সোনালী ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক ও ডাচ্-বাংলা ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র জানায়, দেশের দুর্বল ব্যাংকগুলোর তারল্য সংকট দূর করে তাদের কার্যক্রমে কিছুটা স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক ৩৭৫ কোটি, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ৩০০ কোটি, ইউনিয়ন ব্যাংক ১৫০ কোটি, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক ৯৫ কোটি, ন্যাশনাল ব্যাংক ৩২০ কোটি ও এক্সিম ব্যাংক ৪০০ কোটি টাকা পেয়েছে।
দুর্বল ব্যাংকগুলোকে সহায়তায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গ্যারান্টির বিপরীতে ঋণের বিধান নিয়ে আলোচনার জন্য গত ২৫ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর ১০টি শক্তিশালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন।
ব্যাংকগুলো হলো- সোনালী ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, ডাচ-বাংলা ব্যাংক ও ব্যাংক এশিয়া।
সভায় সিদ্ধান্ত হয়, চাহিদা সাপেক্ষে তিন দিনের মধ্যে শক্তিশালী ব্যাংকগুলো বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ঋণের অর্থ ফেরত দাবি করতে পারবে। বিদ্যমান বাজার দরের ওপর ভিত্তি করে এসব ঋণের সুদের হার নির্ধারণ করা হবে।
এসব পদক্ষেপ আস্থা ফিরিয়ে আনতে এবং ব্যাংকিং খাতের স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে সহায়তা করবে বলে আশাবাদী বাংলাদেশ ব্যাংক।

তারল্য সংকটে জর্জরিত আর্থিকভাবে দুর্বল ৬টি ব্যাংককে ১ হাজার ৬৪০ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে ৩টি সবল ব্যাংক।
ঋণ নেওয়া ব্যাংকগুলো হলো; ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক ও এক্সিম ব্যাংক।
এই ৬ ব্যাংককে সহায়তা দিয়েছে সোনালী ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক ও ডাচ্-বাংলা ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র জানায়, দেশের দুর্বল ব্যাংকগুলোর তারল্য সংকট দূর করে তাদের কার্যক্রমে কিছুটা স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক ৩৭৫ কোটি, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ৩০০ কোটি, ইউনিয়ন ব্যাংক ১৫০ কোটি, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক ৯৫ কোটি, ন্যাশনাল ব্যাংক ৩২০ কোটি ও এক্সিম ব্যাংক ৪০০ কোটি টাকা পেয়েছে।
দুর্বল ব্যাংকগুলোকে সহায়তায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গ্যারান্টির বিপরীতে ঋণের বিধান নিয়ে আলোচনার জন্য গত ২৫ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর ১০টি শক্তিশালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন।
ব্যাংকগুলো হলো- সোনালী ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, ডাচ-বাংলা ব্যাংক ও ব্যাংক এশিয়া।
সভায় সিদ্ধান্ত হয়, চাহিদা সাপেক্ষে তিন দিনের মধ্যে শক্তিশালী ব্যাংকগুলো বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ঋণের অর্থ ফেরত দাবি করতে পারবে। বিদ্যমান বাজার দরের ওপর ভিত্তি করে এসব ঋণের সুদের হার নির্ধারণ করা হবে।
এসব পদক্ষেপ আস্থা ফিরিয়ে আনতে এবং ব্যাংকিং খাতের স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে সহায়তা করবে বলে আশাবাদী বাংলাদেশ ব্যাংক।
আজ রোববার (৩০ নভেম্বর) নির্বাচন কমিশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে বিকেল ৩ টা ১৫ মিনিট থেকে প্রবাসী ভোটারদের নিবন্ধন আবার চালু করা হয়েছে।
ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রে গ্যারান্টিযুক্ত ভিসা, যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি বা অতিরিক্ত ফির বিনিময়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাস্তবে তারা পায় আর্থিক ক্ষতি, ভিসা প্রত্যাখ্যান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়।
অ্যাপ চালুর পর গতকাল রোববার রাত ৮টা পর্যন্ত এসব অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে বসবাস করা ১৭ হাজার ৯০৭ জন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৩৫৫ জন। নারী ১ হাজার ৫৫২ জন।