
বিডিজেন ডেস্ক

প্রায় ৪০ হাজারের বেশি কাজ-সংক্রান্ত ভিসার আবেদন বিবেচনায় নিয়েছে ঢাকার ইতালি দূতাবাস। পুরো প্রক্রিয়া শেষ করে ইতিমধ্যে তারা আবেদনকারীর পাসপোর্ট ফেরত দেওয়া শুরু করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় আগামী দুই মাসের মধ্যে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক (অন্তত ২০ হাজার) আবেদনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে পাসপোর্ট ফেরত দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে ঢাকার ইতালি দূতাবাস।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দীর্ঘদিন ধরে জমে থাকা ভিসার সব আবেদন দ্রুততম সময়ে নিষ্পত্তির জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনার প্রেক্ষিতে তাদের কনস্যুলার শাখার লোকবল বাড়ানোসহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে ইতালি দূতাবাস।
ইতালি দূতাবাস অবহিত করেছে যে, জাল কাগজপত্র শনাক্তকরণ ও দুর্নীতি প্রতিরোধে জমা করা সব ডকুমেন্ট বিশেষভাবে যাচাই করা অত্যাবশ্যক বিধায় শুধু কাজের অনুমতিপত্র (নুলা ওস্তা) জমা দিলেই ভিসা প্রাপ্তির বিষয়টি নিশ্চিত নয়। কাজ ছাড়াও অধ্যয়ন, ব্যবসা, পর্যটন, পারিবারিক ভিসা ইত্যাদি ক্যাটাগরিতে ইতালি দূতাবাসে জমা করা ভিসা আবেদনের সংখ্যাও দিন দিন বাড়ছে।
ভিসা প্রদানে প্রয়োজনীয় সময় বা ভিসার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত এবং তার প্রেক্ষিতে আপিল-সংক্রান্ত বিষয়গুলো শুধু ইতালির প্রযোজ্য আইন ও প্রবিধান দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এবং দূতাবাসও তা প্রয়োগ করতে বাধ্য।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরও জানায়, অগ্রাধিকারভিত্তিতে ভিসা-সংক্রান্ত এ জটিলতা নিরসনে সব প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে সর্বোচ্চ আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ অব্যাহত রাখার ব্যাপারে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ইতালি দূতাবাস। এ বিষয়ে আবেদনকারীসহ সবার সহযোগিতা কাম্রা করেছে দূতাবাস।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি ইতালি দূতাবাসে আটকে থাকা পাসপোর্ট ফেরতের দাবিতে মানববন্ধন করেন ভিসা প্রত্যাশীরা।
৯ সেপ্টেম্বর (সোমবার) সকালে গুলশানের শাহাবুদ্দিন পার্কের সামনে মানববন্ধনে যোগ দেন কয়েক শ ভিসা প্রত্যাশী।
মানববন্ধনে কয়েকজন অভিযোগ করে বলেন, তারা অনেকেই মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে বসবাস করতেন। ইতালি যাওয়ার ইচ্ছায় তারা দেশে ফিরেছিলেন। ইতালি থেকে স্পন্সর ভিসা নিয়ে ভিএফএস গ্লোবালের মাধ্যমে তারা ইতালি দূতাবাস বরাবর পাসপোর্ট জমা দেন। কিন্তু দেড় থেকে দুই বছর পার হয়ে গেলেও তারা তাদের পাসপোর্ট ও ভিসা কোনোটাই পাননি। একদিকে ইতালির ভিসা না পাওয়া অন্যদিকে অন্য দেশের ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন তারা।
ভুক্তভোগীরা দাবি করেন, ইতালির দূতাবাস দ্রুত তাদের ভিসা দিক, না হয় পাসপোর্ট ফেরত দিয়ে তাদের হয়রানি মুক্ত করুক।

প্রায় ৪০ হাজারের বেশি কাজ-সংক্রান্ত ভিসার আবেদন বিবেচনায় নিয়েছে ঢাকার ইতালি দূতাবাস। পুরো প্রক্রিয়া শেষ করে ইতিমধ্যে তারা আবেদনকারীর পাসপোর্ট ফেরত দেওয়া শুরু করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় আগামী দুই মাসের মধ্যে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক (অন্তত ২০ হাজার) আবেদনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে পাসপোর্ট ফেরত দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে ঢাকার ইতালি দূতাবাস।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দীর্ঘদিন ধরে জমে থাকা ভিসার সব আবেদন দ্রুততম সময়ে নিষ্পত্তির জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনার প্রেক্ষিতে তাদের কনস্যুলার শাখার লোকবল বাড়ানোসহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে ইতালি দূতাবাস।
ইতালি দূতাবাস অবহিত করেছে যে, জাল কাগজপত্র শনাক্তকরণ ও দুর্নীতি প্রতিরোধে জমা করা সব ডকুমেন্ট বিশেষভাবে যাচাই করা অত্যাবশ্যক বিধায় শুধু কাজের অনুমতিপত্র (নুলা ওস্তা) জমা দিলেই ভিসা প্রাপ্তির বিষয়টি নিশ্চিত নয়। কাজ ছাড়াও অধ্যয়ন, ব্যবসা, পর্যটন, পারিবারিক ভিসা ইত্যাদি ক্যাটাগরিতে ইতালি দূতাবাসে জমা করা ভিসা আবেদনের সংখ্যাও দিন দিন বাড়ছে।
ভিসা প্রদানে প্রয়োজনীয় সময় বা ভিসার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত এবং তার প্রেক্ষিতে আপিল-সংক্রান্ত বিষয়গুলো শুধু ইতালির প্রযোজ্য আইন ও প্রবিধান দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এবং দূতাবাসও তা প্রয়োগ করতে বাধ্য।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরও জানায়, অগ্রাধিকারভিত্তিতে ভিসা-সংক্রান্ত এ জটিলতা নিরসনে সব প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে সর্বোচ্চ আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ অব্যাহত রাখার ব্যাপারে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ইতালি দূতাবাস। এ বিষয়ে আবেদনকারীসহ সবার সহযোগিতা কাম্রা করেছে দূতাবাস।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি ইতালি দূতাবাসে আটকে থাকা পাসপোর্ট ফেরতের দাবিতে মানববন্ধন করেন ভিসা প্রত্যাশীরা।
৯ সেপ্টেম্বর (সোমবার) সকালে গুলশানের শাহাবুদ্দিন পার্কের সামনে মানববন্ধনে যোগ দেন কয়েক শ ভিসা প্রত্যাশী।
মানববন্ধনে কয়েকজন অভিযোগ করে বলেন, তারা অনেকেই মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে বসবাস করতেন। ইতালি যাওয়ার ইচ্ছায় তারা দেশে ফিরেছিলেন। ইতালি থেকে স্পন্সর ভিসা নিয়ে ভিএফএস গ্লোবালের মাধ্যমে তারা ইতালি দূতাবাস বরাবর পাসপোর্ট জমা দেন। কিন্তু দেড় থেকে দুই বছর পার হয়ে গেলেও তারা তাদের পাসপোর্ট ও ভিসা কোনোটাই পাননি। একদিকে ইতালির ভিসা না পাওয়া অন্যদিকে অন্য দেশের ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন তারা।
ভুক্তভোগীরা দাবি করেন, ইতালির দূতাবাস দ্রুত তাদের ভিসা দিক, না হয় পাসপোর্ট ফেরত দিয়ে তাদের হয়রানি মুক্ত করুক।
আজ রোববার (৩০ নভেম্বর) নির্বাচন কমিশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে বিকেল ৩ টা ১৫ মিনিট থেকে প্রবাসী ভোটারদের নিবন্ধন আবার চালু করা হয়েছে।
ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রে গ্যারান্টিযুক্ত ভিসা, যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি বা অতিরিক্ত ফির বিনিময়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাস্তবে তারা পায় আর্থিক ক্ষতি, ভিসা প্রত্যাখ্যান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়।
অ্যাপ চালুর পর গতকাল রোববার রাত ৮টা পর্যন্ত এসব অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে বসবাস করা ১৭ হাজার ৯০৭ জন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৩৫৫ জন। নারী ১ হাজার ৫৫২ জন।