
বিডিজেন ডেস্ক

সরকারি চাকরিতে যোগ দেওয়ার বয়সসীমা বৃদ্ধির দাবি পর্যালোচনায় গঠিত কমিটির প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী বলেছেন, চাকরিতে যোগ দেওয়ার বয়স বৃদ্ধির দাবির যৌক্তিকতা আছে। এখনকার বয়স যেটি আছে, তা বাড়ানো উচিত। তবে কতটুকু করা যৌক্তিক, তা সার্বিক পরিস্থিতির আলোকে চিন্তা করা হবে।
বুধবার (২ অক্টোবর) সচিবালয়ে চাকরিতে যোগ দেওয়ার বয়স বাড়ানোর দাবিতে আন্দোলনরতদের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি এ কথা বলেন।
বর্তমানে সরকারি চাকরিতে যোগ দেওয়ার বয়সসীমা ৩০ বছর। তবে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কোটায় আবেদনের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩২ বছর।
চাকরিতে যোগ দেওয়ার বয়সসীমা ৩৫ বছর করার দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করছে একদল চাকরিপ্রত্যাশী। কয়েক দফায় কর্মসূচি পালন করেছে তারা।
সর্বশেষ সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) কয়েক শ চাকরিপ্রত্যাশী প্রথমে শাহবাগে সমবেত হয়ে পরে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নেয়। দুপুরে তাদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে পুলিশ। এরপরও চাকরিপ্রত্যাশীরা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে নিজেদের দাবি জানায়।
ওই দিনই দাবির বিষয়টি পর্যালোচনায় একটি কমিটি গঠন করে সরকার। এই কমিটির প্রধান করা হয় সাবেক সচিব আবদুল মুয়ীদ চৌধুরীকে। তিনি জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনেরও প্রধান।
কমিটির সদস্যসচিব জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব। এ কমিটি সাত দিনের মধ্যে পরামর্শ দেবে। কমিটিতে পরে আরও তিনজন সদস্য যুক্ত করা হয়েছে।
মুয়ীদ চৌধুরী বলেন, বয়স বৃদ্ধির দাবিতে যারা আন্দোলন করছে, তাদের সঙ্গে তারা বসেছিলেন। সার্বিক পরিস্থিতির আলোকে, সরকারের বর্তমান নীতিমালা ও ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা এবং সবকিছু চিন্তা করে এ বিষয়ে তারা সিদ্ধান্ত দেবেন। তবে তাদের (আন্দোলনকারী) যে বক্তব্য, বয়স বৃদ্ধির যৌক্তিকতা আছে। এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। সেশনজট, করোনাসহ বিভিন্ন কারণে চাকরিতে যোগ দেওয়ার বিদ্যমান বয়স বাড়ানো উচিত বলেও মনে করেন তিনি।
বিভিন্ন দেশের উদাহরণ দিয়ে মুয়ীদ চৌধুরী বলেন, এটা (চাকরিতে প্রবেশের বয়স) বাড়ানো দরকার। তবে কতুটুকু বাড়ানো দরকার, তা আজই বলতে পারবেন না। সবকিছু পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবেন, কতটুকু বাড়ানো যায়।

সরকারি চাকরিতে যোগ দেওয়ার বয়সসীমা বৃদ্ধির দাবি পর্যালোচনায় গঠিত কমিটির প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী বলেছেন, চাকরিতে যোগ দেওয়ার বয়স বৃদ্ধির দাবির যৌক্তিকতা আছে। এখনকার বয়স যেটি আছে, তা বাড়ানো উচিত। তবে কতটুকু করা যৌক্তিক, তা সার্বিক পরিস্থিতির আলোকে চিন্তা করা হবে।
বুধবার (২ অক্টোবর) সচিবালয়ে চাকরিতে যোগ দেওয়ার বয়স বাড়ানোর দাবিতে আন্দোলনরতদের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি এ কথা বলেন।
বর্তমানে সরকারি চাকরিতে যোগ দেওয়ার বয়সসীমা ৩০ বছর। তবে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কোটায় আবেদনের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩২ বছর।
চাকরিতে যোগ দেওয়ার বয়সসীমা ৩৫ বছর করার দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করছে একদল চাকরিপ্রত্যাশী। কয়েক দফায় কর্মসূচি পালন করেছে তারা।
সর্বশেষ সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) কয়েক শ চাকরিপ্রত্যাশী প্রথমে শাহবাগে সমবেত হয়ে পরে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নেয়। দুপুরে তাদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে পুলিশ। এরপরও চাকরিপ্রত্যাশীরা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে নিজেদের দাবি জানায়।
ওই দিনই দাবির বিষয়টি পর্যালোচনায় একটি কমিটি গঠন করে সরকার। এই কমিটির প্রধান করা হয় সাবেক সচিব আবদুল মুয়ীদ চৌধুরীকে। তিনি জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনেরও প্রধান।
কমিটির সদস্যসচিব জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব। এ কমিটি সাত দিনের মধ্যে পরামর্শ দেবে। কমিটিতে পরে আরও তিনজন সদস্য যুক্ত করা হয়েছে।
মুয়ীদ চৌধুরী বলেন, বয়স বৃদ্ধির দাবিতে যারা আন্দোলন করছে, তাদের সঙ্গে তারা বসেছিলেন। সার্বিক পরিস্থিতির আলোকে, সরকারের বর্তমান নীতিমালা ও ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা এবং সবকিছু চিন্তা করে এ বিষয়ে তারা সিদ্ধান্ত দেবেন। তবে তাদের (আন্দোলনকারী) যে বক্তব্য, বয়স বৃদ্ধির যৌক্তিকতা আছে। এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। সেশনজট, করোনাসহ বিভিন্ন কারণে চাকরিতে যোগ দেওয়ার বিদ্যমান বয়স বাড়ানো উচিত বলেও মনে করেন তিনি।
বিভিন্ন দেশের উদাহরণ দিয়ে মুয়ীদ চৌধুরী বলেন, এটা (চাকরিতে প্রবেশের বয়স) বাড়ানো দরকার। তবে কতুটুকু বাড়ানো দরকার, তা আজই বলতে পারবেন না। সবকিছু পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবেন, কতটুকু বাড়ানো যায়।
আজ রোববার (৩০ নভেম্বর) নির্বাচন কমিশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে বিকেল ৩ টা ১৫ মিনিট থেকে প্রবাসী ভোটারদের নিবন্ধন আবার চালু করা হয়েছে।
ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রে গ্যারান্টিযুক্ত ভিসা, যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি বা অতিরিক্ত ফির বিনিময়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাস্তবে তারা পায় আর্থিক ক্ষতি, ভিসা প্রত্যাখ্যান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়।
অ্যাপ চালুর পর গতকাল রোববার রাত ৮টা পর্যন্ত এসব অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে বসবাস করা ১৭ হাজার ৯০৭ জন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৩৫৫ জন। নারী ১ হাজার ৫৫২ জন।