
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, সংস্কার ও নির্বাচনের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে অন্তত দুই বছর সময় দিতে চায় তাদের দল। শনিবার ২৮ সেপ্টেম্বর রাজধানীর এফডিসিতে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
নুরুল হক নুর বলেন, ‘আমি মনে করি যে, এই সরকারের ন্যূনতম ২ বছর থাকা দরকার। এখন যদি এক বছর ছয় মাসের মধ্যে একটা নির্বাচন হয়, তাহলে আপনাদের কি মনে হয়, বিদ্যমান ব্যবস্থার খুব বেশি পরিবর্তন হবে? এখন যারা ক্ষমতায় আসার মতো সম্ভাব্য দল রয়েছে, আমরা দেখেছি অতীতেও এই দলগুলো ক্ষমতায় ছিল। তাদের কর্মকাণ্ড ও চরিত্র দেখেছি। রাতারাতি তো এই চরিত্রের বদল হবে না।’
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিসহ বিভিন্ন কারণে সরকার সমর্থন হারাচ্ছে বলে উল্লেখ করে নুরুল হক নুরু বলেন, সরকার পরিচালনা করা রাজনৈতিক দলের কাজ, তাই অন্তর্বর্তী সরকারে রাজনৈতিক দলের নেতাদের যুক্ত করা জরুরি। গণহারে মামলার কারণে গণহত্যায় জড়িত মূল আসামিরা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেন তিনি। নুর বলেন, কয়েকজন সমন্বয়কের অযাচিত কর্মকাণ্ডের কারণে আন্দোলনের চেতনা ম্লান হয়ে যাচ্ছে।
এসময় জাতিসংঘে ড. ইউনূসের সফরসঙ্গীরা কীভাবে এবং কেন গিয়েছে তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন সাবেক ভিপি নুর।

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, সংস্কার ও নির্বাচনের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে অন্তত দুই বছর সময় দিতে চায় তাদের দল। শনিবার ২৮ সেপ্টেম্বর রাজধানীর এফডিসিতে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
নুরুল হক নুর বলেন, ‘আমি মনে করি যে, এই সরকারের ন্যূনতম ২ বছর থাকা দরকার। এখন যদি এক বছর ছয় মাসের মধ্যে একটা নির্বাচন হয়, তাহলে আপনাদের কি মনে হয়, বিদ্যমান ব্যবস্থার খুব বেশি পরিবর্তন হবে? এখন যারা ক্ষমতায় আসার মতো সম্ভাব্য দল রয়েছে, আমরা দেখেছি অতীতেও এই দলগুলো ক্ষমতায় ছিল। তাদের কর্মকাণ্ড ও চরিত্র দেখেছি। রাতারাতি তো এই চরিত্রের বদল হবে না।’
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিসহ বিভিন্ন কারণে সরকার সমর্থন হারাচ্ছে বলে উল্লেখ করে নুরুল হক নুরু বলেন, সরকার পরিচালনা করা রাজনৈতিক দলের কাজ, তাই অন্তর্বর্তী সরকারে রাজনৈতিক দলের নেতাদের যুক্ত করা জরুরি। গণহারে মামলার কারণে গণহত্যায় জড়িত মূল আসামিরা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেন তিনি। নুর বলেন, কয়েকজন সমন্বয়কের অযাচিত কর্মকাণ্ডের কারণে আন্দোলনের চেতনা ম্লান হয়ে যাচ্ছে।
এসময় জাতিসংঘে ড. ইউনূসের সফরসঙ্গীরা কীভাবে এবং কেন গিয়েছে তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন সাবেক ভিপি নুর।
আজ রোববার (৩০ নভেম্বর) নির্বাচন কমিশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে বিকেল ৩ টা ১৫ মিনিট থেকে প্রবাসী ভোটারদের নিবন্ধন আবার চালু করা হয়েছে।
ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রে গ্যারান্টিযুক্ত ভিসা, যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি বা অতিরিক্ত ফির বিনিময়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাস্তবে তারা পায় আর্থিক ক্ষতি, ভিসা প্রত্যাখ্যান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়।
অ্যাপ চালুর পর গতকাল রোববার রাত ৮টা পর্যন্ত এসব অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে বসবাস করা ১৭ হাজার ৯০৭ জন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৩৫৫ জন। নারী ১ হাজার ৫৫২ জন।