
বিডিজেন ডেস্ক

প্রতি বছর নতুন ও অধ্যয়নে যুক্ত রয়েছেন এমন বিদেশি শিক্ষার্থীদের নির্দিষ্ট সংখ্যক বৃত্তি দিয়ে থাকে যুক্তরাষ্ট্রের ওরেগন বিশ্ববিদ্যালয়। ইন্টারন্যাশনাল কালচারাল সার্ভিস প্রোগ্রাম (আইসিএসপি) নামের এই স্কলারশিপে বাংলাদেশিরাও আবেদন করতে পারবেন উচ্চশিক্ষায়।
স্নাতকে পড়তে এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। ২০২৫ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
স্কলারশিপের জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের আংশিক খরচ দেওয়া হবে। প্রতি বছর এই স্কলারশিপ রিনিউ করা হয়। আইসিএসপি প্রোগ্রামের নিয়ম মতো অধ্যয়ন চালিয়ে যেতে পারলে আবার দেওয়া হয় খরচ। এর আওতায় প্রতি বছর ৬৬–৮০ ঘণ্টা সাংস্কৃতিক কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে। ওই সময় নিজ দেশের কোনো সাংস্কৃতিক বিষয় তাতে উপস্থাপন করতে হবে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
আর্থিকভাবে কিছুটা স্বচ্ছল থাকতে হবে। কেননা পুরো খরচ বিশ্ববিদ্যালয় বহন করবে না। এর আগে কোনো সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত থাকতে হবে। এমনকি উপস্থাপনের দারুণ দক্ষতাও এই আবেদনের গুরুত্বপূর্ণ যোগ্যতা। এ ছাড়া একাডেমিক ফল ভালো হতে হবে। যোগাযোগে পারদর্শী হতে হবে। আর তা হতে হবে ইংরেজিতে।
আবেদনকারী মার্কিন সরকারের কোনো আর্থিক সহায়তা পেলে তিনি অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
বছরের দুই সময় এই আবেদন করা যায়। একটি শেষদিকে ও আরেকটি মাঝামাঝি। আবেদন করা যাবে অনলাইনে। আবেদনের তিনদিনের মধ্যে পোর্টালে আইডি খোলা হয়ে যাবে। পরে খুলতে হবে অ্যাকাউন্ট। এরপর তাতে যাবতীয় তথ্য দিতে হবে।
স্নাতকে পড়তে এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। ২০২৫ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।

প্রতি বছর নতুন ও অধ্যয়নে যুক্ত রয়েছেন এমন বিদেশি শিক্ষার্থীদের নির্দিষ্ট সংখ্যক বৃত্তি দিয়ে থাকে যুক্তরাষ্ট্রের ওরেগন বিশ্ববিদ্যালয়। ইন্টারন্যাশনাল কালচারাল সার্ভিস প্রোগ্রাম (আইসিএসপি) নামের এই স্কলারশিপে বাংলাদেশিরাও আবেদন করতে পারবেন উচ্চশিক্ষায়।
স্নাতকে পড়তে এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। ২০২৫ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
স্কলারশিপের জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের আংশিক খরচ দেওয়া হবে। প্রতি বছর এই স্কলারশিপ রিনিউ করা হয়। আইসিএসপি প্রোগ্রামের নিয়ম মতো অধ্যয়ন চালিয়ে যেতে পারলে আবার দেওয়া হয় খরচ। এর আওতায় প্রতি বছর ৬৬–৮০ ঘণ্টা সাংস্কৃতিক কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে। ওই সময় নিজ দেশের কোনো সাংস্কৃতিক বিষয় তাতে উপস্থাপন করতে হবে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
আর্থিকভাবে কিছুটা স্বচ্ছল থাকতে হবে। কেননা পুরো খরচ বিশ্ববিদ্যালয় বহন করবে না। এর আগে কোনো সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত থাকতে হবে। এমনকি উপস্থাপনের দারুণ দক্ষতাও এই আবেদনের গুরুত্বপূর্ণ যোগ্যতা। এ ছাড়া একাডেমিক ফল ভালো হতে হবে। যোগাযোগে পারদর্শী হতে হবে। আর তা হতে হবে ইংরেজিতে।
আবেদনকারী মার্কিন সরকারের কোনো আর্থিক সহায়তা পেলে তিনি অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
বছরের দুই সময় এই আবেদন করা যায়। একটি শেষদিকে ও আরেকটি মাঝামাঝি। আবেদন করা যাবে অনলাইনে। আবেদনের তিনদিনের মধ্যে পোর্টালে আইডি খোলা হয়ে যাবে। পরে খুলতে হবে অ্যাকাউন্ট। এরপর তাতে যাবতীয় তথ্য দিতে হবে।
স্নাতকে পড়তে এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। ২০২৫ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
বাংলাদেশি আবেদনকারীদের সঠিক নথি জমা দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মানির রাষ্ট্রদূত ড. রুডিগার লোৎজ বলেছেন, “জার্মানিতে পড়তে যেতে চায় এমন হাজার হাজার সৎ শিক্ষার্থী আছে, কিন্তু যারা ভুল বা ভুয়া নথি জমা দেয় তারা সত্যিকারের পড়াশোনা করতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের সুযোগ নষ্ট করে।”
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ডিএসইউ স্কলারশিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারবেন। স্কলারশিপের মূল উদ্দেশ্য হলো আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিতে পড়াশোনা সহজ ও সাশ্রয়ী করা।
সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, ওমান, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে কর্মরত বা বসবাসরত বৈধ বাংলাদেশি প্রবাসী বা অভিবাসী কিংবা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আগ্রহী ব্যক্তিদের সেই দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে বিএ ও বিএসএস প্রোগ্রামে ভর্তি করা হবে।

অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
০২ অক্টোবর ২০২৫