
বিডিজেন ডেস্ক

বিনা খরচে উচ্চশিক্ষায় অধ্যয়নের সুযোগ দিয়ে থাকে কানাডার টরোন্টো বিশ্ববিদ্যালয়। লেস্টার বি পিয়ারসন নামের স্কলারশিপের আওতায় প্রতি বছর বিদেশি শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়টিতে স্নাতক প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ দেওয়া হয়।
টরোন্টো বিশ্ববিদ্যালয় কানাডার একটি আলোচিত পাবলিক রিসার্চ বিশ্ববিদ্যালয়। গবেষণায় বিশ্বের প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে এটি একটি। যে কোনো দেশের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। এতে থাকছে বেশকিছু সুবিধা।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
সম্পূর্ণ টিউশন ফি প্রদান করা হবে, পাঠ্যবই ফ্রি দেওয়া হবে। এর বাইরে স্বাস্থ্য বীমা ও আবাসনের ব্যবস্থা তো রয়েছেই। এসব সুবিধা পাবেন স্নাতকের পুরো ৪ বছর। প্রতি বছর ৩৭ জনকে এই সুযোগ দেওয়া হয়।
মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান, জীবন বিজ্ঞান, শারীরিক ও গাণিতিক বিজ্ঞান, বাণিজ্য ও ব্যবস্থাপনা, কম্পিউটার বিজ্ঞান, প্রকৌশল, কাইনেসিওলজি এবং শারীরিক শিক্ষা, সঙ্গীত এবং স্থাপত্যে পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
স্নাতকের জন্য উচ্চ মাধ্যমিকে ভালো ফলধারী হতে হবে। ইংরেজি ভাষায় দক্ষ হতে হবে। আইইএলটিএস এ ন্যূনতম ৬.৫ পেলে যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। তবে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনা থাকলে ইংরেজি দক্ষতা পরীক্ষা দিতে হবে না। ডুয়োলিঙ্গ ইংরেজি টেস্ট গ্রহণযোগ্য।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
আবেদনের ক্ষেত্রে কোনো ঝামেলায় না জড়াতে বেশকিছু পরামর্শ দেওয়া হয়েছে টরোন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে। এতে বলা হয়, কোনো এজেন্ট বা তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে কাজ করা হয় না। সরাসরি ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে আবেদন করতে হবে।
প্রতি বছর সাধারণত জুলাই মাসে আবেদন শুরু হয়। আবেদন কার্যক্রম শেষ হয় অক্টোবরে। তবে এসব তথ্য ভালো করে দেওয়া রয়েছে ওয়েবসাইটে।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।

বিনা খরচে উচ্চশিক্ষায় অধ্যয়নের সুযোগ দিয়ে থাকে কানাডার টরোন্টো বিশ্ববিদ্যালয়। লেস্টার বি পিয়ারসন নামের স্কলারশিপের আওতায় প্রতি বছর বিদেশি শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়টিতে স্নাতক প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ দেওয়া হয়।
টরোন্টো বিশ্ববিদ্যালয় কানাডার একটি আলোচিত পাবলিক রিসার্চ বিশ্ববিদ্যালয়। গবেষণায় বিশ্বের প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে এটি একটি। যে কোনো দেশের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। এতে থাকছে বেশকিছু সুবিধা।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
সম্পূর্ণ টিউশন ফি প্রদান করা হবে, পাঠ্যবই ফ্রি দেওয়া হবে। এর বাইরে স্বাস্থ্য বীমা ও আবাসনের ব্যবস্থা তো রয়েছেই। এসব সুবিধা পাবেন স্নাতকের পুরো ৪ বছর। প্রতি বছর ৩৭ জনকে এই সুযোগ দেওয়া হয়।
মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান, জীবন বিজ্ঞান, শারীরিক ও গাণিতিক বিজ্ঞান, বাণিজ্য ও ব্যবস্থাপনা, কম্পিউটার বিজ্ঞান, প্রকৌশল, কাইনেসিওলজি এবং শারীরিক শিক্ষা, সঙ্গীত এবং স্থাপত্যে পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
স্নাতকের জন্য উচ্চ মাধ্যমিকে ভালো ফলধারী হতে হবে। ইংরেজি ভাষায় দক্ষ হতে হবে। আইইএলটিএস এ ন্যূনতম ৬.৫ পেলে যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। তবে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনা থাকলে ইংরেজি দক্ষতা পরীক্ষা দিতে হবে না। ডুয়োলিঙ্গ ইংরেজি টেস্ট গ্রহণযোগ্য।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
আবেদনের ক্ষেত্রে কোনো ঝামেলায় না জড়াতে বেশকিছু পরামর্শ দেওয়া হয়েছে টরোন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে। এতে বলা হয়, কোনো এজেন্ট বা তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে কাজ করা হয় না। সরাসরি ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে আবেদন করতে হবে।
প্রতি বছর সাধারণত জুলাই মাসে আবেদন শুরু হয়। আবেদন কার্যক্রম শেষ হয় অক্টোবরে। তবে এসব তথ্য ভালো করে দেওয়া রয়েছে ওয়েবসাইটে।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
বাংলাদেশি আবেদনকারীদের সঠিক নথি জমা দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মানির রাষ্ট্রদূত ড. রুডিগার লোৎজ বলেছেন, “জার্মানিতে পড়তে যেতে চায় এমন হাজার হাজার সৎ শিক্ষার্থী আছে, কিন্তু যারা ভুল বা ভুয়া নথি জমা দেয় তারা সত্যিকারের পড়াশোনা করতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের সুযোগ নষ্ট করে।”
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ডিএসইউ স্কলারশিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারবেন। স্কলারশিপের মূল উদ্দেশ্য হলো আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিতে পড়াশোনা সহজ ও সাশ্রয়ী করা।
সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, ওমান, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে কর্মরত বা বসবাসরত বৈধ বাংলাদেশি প্রবাসী বা অভিবাসী কিংবা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আগ্রহী ব্যক্তিদের সেই দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে বিএ ও বিএসএস প্রোগ্রামে ভর্তি করা হবে।

অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
০২ অক্টোবর ২০২৫