
বাহার উদ্দিন বকুল, জেদ্দা থেকে

সৌদি আরবের জেদ্দায় আগামী ২৫ থেকে ২৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে তৃতীয় সৌদি ফ্যাশন অ্যান্ড টেক্স এক্সপো ২০২৫। জেদ্দা ইন্টারন্যাশনাল এক্সিবিশন অ্যান্ড কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিতব্য এই এক্সপোতে অংশ নেবে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) ও জেদ্দার বাংলাদেশ কনস্যুলেটের তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশের ১২টি প্রতিষ্ঠান তাদের উদ্ভাবনী টেক্সটাইল, ফ্যাশন, নিটওয়্যার এবং পোশাক অ্যাকসেসরিজ পণ্যগুলো প্রদর্শন করবে।
উল্লেখ্য, ২৬টি দেশের প্রতিনিধিরা এই মেলায় অংশগ্রহণ করছে।

এই প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণের মূল উদ্দেশ্য হলো সৌদি বাজারে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনাকে আরও বিস্তৃত এবং দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ককে জোরদার করা। মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশ এখন কেবল শ্রমনির্ভর দেশ নয়, বরং একটি সম্ভাবনাময় রপ্তানিমুখী দেশ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের গুণগত মান ও প্রতিযোগিতামূলক মূল্য ইতিমধ্যেই আন্তর্জাতিক বাজারে একটি শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করেছে।
জেদ্দার বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কমার্শিয়াল কাউন্সেলর সৈয়দা নাহিদা হাবিবা বলেন, এই প্রদর্শনী কেবল বাংলাদেশের পণ্য বিশ্ববাজারে উপস্থাপন করবে না, বরং এটি হবে দেশের গর্ব ও ভাবমূর্তি তুলে ধরার এক অনন্য সুযোগ।
কনসাল জেনারেল মো. শাখাওয়াত হোসেন পোশাক খাতে বাংলাদেশের অপার সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করে বলেন, এই অংশগ্রহণ বাংলাদেশের জন্য একাধিক সুযোগ তৈরি করবে। অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের উচ্চমানসম্পন্ন পণ্যের রপ্তানি সক্ষমতা তুলে ধরবে, নতুন ক্রেতা ও ব্যবসায়িক অংশীদার খুঁজবে এবং বাংলাদেশের পরিবেশবান্ধব ও টেকসই পোশাককে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে উপস্থাপন করবে।
তিনি সৌদি ব্যবসায়ী, শিল্প উদ্যোক্তা ও আমদানিকারকদের বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন পরিদর্শনের জন্য আহ্বান জানান।

সৌদি আরবের জেদ্দায় আগামী ২৫ থেকে ২৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে তৃতীয় সৌদি ফ্যাশন অ্যান্ড টেক্স এক্সপো ২০২৫। জেদ্দা ইন্টারন্যাশনাল এক্সিবিশন অ্যান্ড কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিতব্য এই এক্সপোতে অংশ নেবে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) ও জেদ্দার বাংলাদেশ কনস্যুলেটের তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশের ১২টি প্রতিষ্ঠান তাদের উদ্ভাবনী টেক্সটাইল, ফ্যাশন, নিটওয়্যার এবং পোশাক অ্যাকসেসরিজ পণ্যগুলো প্রদর্শন করবে।
উল্লেখ্য, ২৬টি দেশের প্রতিনিধিরা এই মেলায় অংশগ্রহণ করছে।

এই প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণের মূল উদ্দেশ্য হলো সৌদি বাজারে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনাকে আরও বিস্তৃত এবং দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ককে জোরদার করা। মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশ এখন কেবল শ্রমনির্ভর দেশ নয়, বরং একটি সম্ভাবনাময় রপ্তানিমুখী দেশ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের গুণগত মান ও প্রতিযোগিতামূলক মূল্য ইতিমধ্যেই আন্তর্জাতিক বাজারে একটি শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করেছে।
জেদ্দার বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কমার্শিয়াল কাউন্সেলর সৈয়দা নাহিদা হাবিবা বলেন, এই প্রদর্শনী কেবল বাংলাদেশের পণ্য বিশ্ববাজারে উপস্থাপন করবে না, বরং এটি হবে দেশের গর্ব ও ভাবমূর্তি তুলে ধরার এক অনন্য সুযোগ।
কনসাল জেনারেল মো. শাখাওয়াত হোসেন পোশাক খাতে বাংলাদেশের অপার সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করে বলেন, এই অংশগ্রহণ বাংলাদেশের জন্য একাধিক সুযোগ তৈরি করবে। অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের উচ্চমানসম্পন্ন পণ্যের রপ্তানি সক্ষমতা তুলে ধরবে, নতুন ক্রেতা ও ব্যবসায়িক অংশীদার খুঁজবে এবং বাংলাদেশের পরিবেশবান্ধব ও টেকসই পোশাককে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে উপস্থাপন করবে।
তিনি সৌদি ব্যবসায়ী, শিল্প উদ্যোক্তা ও আমদানিকারকদের বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন পরিদর্শনের জন্য আহ্বান জানান।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।