
বিডিজেন ডেস্ক

গাজায় সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আলোচনা করতে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠন হামাসের প্রতিনিধিদলের আজ শনিবার (৩০ নভেম্বর) মিসরের রাজধানী কায়রোতে যাওয়ার কথা রয়েছে।
খবর বার্তা সংস্থা এএফপির।
হামাসের এক কর্মকর্তা গতকাল শুক্রবার এএফপিকে এ তথ্য জানিয়েছেন। বিষয়টির স্পর্শকাতরতার কারণে ওই কর্মকর্তা তাঁর নাম প্রকাশে রাজি হননি।
এএফপিকে গতকাল শুক্রবার তিনি বলেন, ‘যুদ্ধবিরতি এবং গাজা উপত্যকায় জিম্মিদের মুক্তি নিয়ে আলোচনার জন্য মিসরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কয়েকটি বৈঠক করতে আগামীকাল (আজ) হামাসের একটি প্রতিনিধিদল কায়রো যাবে।
ইসরায়েল ও লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর মধ্যে যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার দুই দিনের মাথায় এ ঘোষণা এল। হিজবুল্লাহর মিত্র হিসেবে পরিচিত হামাস।
গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে পৌঁছাতে কাতার, তুরস্ক ও মিসরের সঙ্গেও নতুন করে কূটনৈতিক তৎপরতা শুরুর ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা চালায় হামাস। ইসরায়েলের কর্মকর্তাদের হিসাব অনুসারে ওই হামলায় ১ হাজার ২০৭ জন নিহত হয়েছে। তাদের বেশির ভাগই বেসামরিক নাগরিক। জবাবে সেদিন থেকেই গাজায় হামলা শুরু করে ইসরায়েল। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুসারে, হামলায় এ পর্যন্ত ৪৪ হাজার ৩৬৩ জন নিহত হয়েছে।
৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলার সময় ২৫১ জনকে জিম্মি করেছিল হামাস। ধারণা করা হয়, জিম্মিদের মধ্যে ৯৭ জন এখনো গাজায় আছেন। ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর দাবি, এসব জিম্মির ৩৪ জন মারা গেছেন।
২০২৩ সালের নভেম্বরে হওয়া যুদ্ধবিরতির সময়ে ইসরায়েল থেকে ২৪০ জন ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তির বিনিময়ে প্রায় ১০০ জন জিম্মিকে ছেড়ে দিয়েছিল হামাস।
নতুন করে যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে পৌঁছাতে এবং বন্দীদের মুক্তি নিশ্চিত করতে চলতি বছরের শুরু থেকে যুক্তরাষ্ট্র, কাতার ও মিসর বেশ কয়েকবার প্রচেষ্টা চালিয়েছিল। তবে তা ব্যর্থ হয়েছে।
আরও পড়ুন

গাজায় সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আলোচনা করতে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠন হামাসের প্রতিনিধিদলের আজ শনিবার (৩০ নভেম্বর) মিসরের রাজধানী কায়রোতে যাওয়ার কথা রয়েছে।
খবর বার্তা সংস্থা এএফপির।
হামাসের এক কর্মকর্তা গতকাল শুক্রবার এএফপিকে এ তথ্য জানিয়েছেন। বিষয়টির স্পর্শকাতরতার কারণে ওই কর্মকর্তা তাঁর নাম প্রকাশে রাজি হননি।
এএফপিকে গতকাল শুক্রবার তিনি বলেন, ‘যুদ্ধবিরতি এবং গাজা উপত্যকায় জিম্মিদের মুক্তি নিয়ে আলোচনার জন্য মিসরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কয়েকটি বৈঠক করতে আগামীকাল (আজ) হামাসের একটি প্রতিনিধিদল কায়রো যাবে।
ইসরায়েল ও লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর মধ্যে যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার দুই দিনের মাথায় এ ঘোষণা এল। হিজবুল্লাহর মিত্র হিসেবে পরিচিত হামাস।
গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে পৌঁছাতে কাতার, তুরস্ক ও মিসরের সঙ্গেও নতুন করে কূটনৈতিক তৎপরতা শুরুর ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা চালায় হামাস। ইসরায়েলের কর্মকর্তাদের হিসাব অনুসারে ওই হামলায় ১ হাজার ২০৭ জন নিহত হয়েছে। তাদের বেশির ভাগই বেসামরিক নাগরিক। জবাবে সেদিন থেকেই গাজায় হামলা শুরু করে ইসরায়েল। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুসারে, হামলায় এ পর্যন্ত ৪৪ হাজার ৩৬৩ জন নিহত হয়েছে।
৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলার সময় ২৫১ জনকে জিম্মি করেছিল হামাস। ধারণা করা হয়, জিম্মিদের মধ্যে ৯৭ জন এখনো গাজায় আছেন। ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর দাবি, এসব জিম্মির ৩৪ জন মারা গেছেন।
২০২৩ সালের নভেম্বরে হওয়া যুদ্ধবিরতির সময়ে ইসরায়েল থেকে ২৪০ জন ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তির বিনিময়ে প্রায় ১০০ জন জিম্মিকে ছেড়ে দিয়েছিল হামাস।
নতুন করে যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে পৌঁছাতে এবং বন্দীদের মুক্তি নিশ্চিত করতে চলতি বছরের শুরু থেকে যুক্তরাষ্ট্র, কাতার ও মিসর বেশ কয়েকবার প্রচেষ্টা চালিয়েছিল। তবে তা ব্যর্থ হয়েছে।
আরও পড়ুন
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।