
বিডিজেন ডেস্ক

বেপরোয়া গাড়ি চালানো রোধ এবং মারাত্মক দুর্ঘটনা হ্রাস করতে কুয়েতের ট্রাফিক আইনে ব্যাপক পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে দেশটির সরকার। এরইমধ্যে এ নিয়ে একটি খসড়া আইন তৈরি করা হয়েছে। যেখানে ব্যাপক জরিমানা এবং গাড়ির মালিকানার ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, কুয়েতের ট্রাফিক ও অপারেশন বিষয়ক সহকারী আন্ডার সেক্রেটারি মেজর জেনারেল ইউসুফ আল খুদ্দার ঘোষিত নতুন খসড়া আইনটি বর্তমানে পর্যালোচনা করা হচ্ছে। এটি কুয়েতের আমির শেখ মেশাল আল আহমদ আল জাবের আল সাবাহের চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।
প্রস্তাবিত আইনে প্রবাসীরা একটির বেশি গাড়ির মালিক হতে পারবেন না। এতে ট্রাফিক জরিমানা ব্যাপক বৃদ্ধি করা হয়েছে। গাড়ি চালানোর সময় সেলফোন ব্যবহার করলে ৭৫ দিরহাম এবং বেপরোয়া গাড়ি চালানোর জন্য ১৫০ দিরহাম পর্যন্ত জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে।
প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য নির্ধারিত জায়গাগুলোতে পার্কিং করলে ১৫০ দিরহাম জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। যা আগে ছিল ১০ দিরহাম।
কুয়েত সরকার জানায়, নতুন আইনে প্রবাসীরা কেবল একটি গাড়ির মালিক হতে পারবে। এ বিষয়ে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নির্দেশনা জারি করবে।
এছাড়া মাতাল বা মাদকাসক্ত হয়ে গাড়ি চালালে দুই বছরের জেল ও ৩ হাজার দিরহামের বিধান রাখা হয়েছে কুয়েতের নতুন ট্রাফিক আইনের খসড়ায়। এছাড়া আইনে ত্রুটিপূর্ণ ড্রাইভিংয়ের কারণে কেউ আঘাত পেলে বা কারও মৃত্যু হলে পাঁচ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডের সঙ্গে ৫ হাজার দিরহাম পর্যন্ত জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। এছাড়া বেপরোয়া গাড়ি চালানো, দ্রুত গতি এবং অবৈধ রেসিংয়ের মতো গুরুতর অপরাধে জড়িত যানবাহন বাজেয়াপ্ত করার ক্ষমতাও রাখা হয়েছে এই আইনে।
কুয়েত সরকার জানায়, দেশটিতে প্রতিদিন প্রায় ৩০০টি সড়ক দুর্ঘটনা হয়।

বেপরোয়া গাড়ি চালানো রোধ এবং মারাত্মক দুর্ঘটনা হ্রাস করতে কুয়েতের ট্রাফিক আইনে ব্যাপক পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে দেশটির সরকার। এরইমধ্যে এ নিয়ে একটি খসড়া আইন তৈরি করা হয়েছে। যেখানে ব্যাপক জরিমানা এবং গাড়ির মালিকানার ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, কুয়েতের ট্রাফিক ও অপারেশন বিষয়ক সহকারী আন্ডার সেক্রেটারি মেজর জেনারেল ইউসুফ আল খুদ্দার ঘোষিত নতুন খসড়া আইনটি বর্তমানে পর্যালোচনা করা হচ্ছে। এটি কুয়েতের আমির শেখ মেশাল আল আহমদ আল জাবের আল সাবাহের চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।
প্রস্তাবিত আইনে প্রবাসীরা একটির বেশি গাড়ির মালিক হতে পারবেন না। এতে ট্রাফিক জরিমানা ব্যাপক বৃদ্ধি করা হয়েছে। গাড়ি চালানোর সময় সেলফোন ব্যবহার করলে ৭৫ দিরহাম এবং বেপরোয়া গাড়ি চালানোর জন্য ১৫০ দিরহাম পর্যন্ত জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে।
প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য নির্ধারিত জায়গাগুলোতে পার্কিং করলে ১৫০ দিরহাম জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। যা আগে ছিল ১০ দিরহাম।
কুয়েত সরকার জানায়, নতুন আইনে প্রবাসীরা কেবল একটি গাড়ির মালিক হতে পারবে। এ বিষয়ে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নির্দেশনা জারি করবে।
এছাড়া মাতাল বা মাদকাসক্ত হয়ে গাড়ি চালালে দুই বছরের জেল ও ৩ হাজার দিরহামের বিধান রাখা হয়েছে কুয়েতের নতুন ট্রাফিক আইনের খসড়ায়। এছাড়া আইনে ত্রুটিপূর্ণ ড্রাইভিংয়ের কারণে কেউ আঘাত পেলে বা কারও মৃত্যু হলে পাঁচ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডের সঙ্গে ৫ হাজার দিরহাম পর্যন্ত জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। এছাড়া বেপরোয়া গাড়ি চালানো, দ্রুত গতি এবং অবৈধ রেসিংয়ের মতো গুরুতর অপরাধে জড়িত যানবাহন বাজেয়াপ্ত করার ক্ষমতাও রাখা হয়েছে এই আইনে।
কুয়েত সরকার জানায়, দেশটিতে প্রতিদিন প্রায় ৩০০টি সড়ক দুর্ঘটনা হয়।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।