
বিডিজেন ডেস্ক

অবৈধ অভিবাসী আটকে মালয়েশিয়াজুড়ে ব্যাপক অভিযান শুরু হয়েছে। গত বুধবার (১৬ এপ্রিল) পর্যন্ত দেশটিতে ২২ হাজার অবৈধ অভিবাসীকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আটক করেছে।
শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) মালয়েশিয়ার গণমাধ্যম নিউ স্ট্রেট টাইমসের খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, আটক অবৈধ অভিবাসীদের মধ্যে বাংলাদেশি রয়েছে ১৬৫ জন।
খবরে বলা হয়েছে, মালয়েশিয়ায় সবচেয়ে বেশি অভিযান চালিয়েছে অভিবাসন বিভাগ। তারা ৩ হাজার ৮৭০টি অভিযান চালিয়ে ১৩ হাজার ৬৭৭ জন অবৈধ অভিবাসীকে আটক করেছে। এ প্রসঙ্গে অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক জাকারিয়া সাবান বলেন, ৫২ হাজার ৩১৮ জন অভিবাসীর তথ্য যাচাই–বাছাই করে ওই ব্যক্তিদের আটক করা হয়েছে।
এদিকে অভিবাসন বিভাগ ছাড়াও অন্য বাহিনীও অভিযান চালিয়েছে। এসব বাহিনীর হাতে ৮ হাজার ৮০৯ জন আটক হয়েছে। তাদেরও অভিবাসন বিভাগের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে বুধবার পর্যন্ত ২২ হাজার ৪৮৬ জন অবৈধ অভিবাসীকে আটক করা সম্ভব হয়েছে।
অভিবাসন বিভাগ আইন ভঙ্গ করায় গত মঙ্গলবার রাতে সেলানগরে তিনটি এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৫০৬ জনকে আটক করে। এর মধ্যে ৪৪৮ জন পুরুষ। আটক ব্যক্তিদের মধ্যে বাংলাদেশি রয়েছে ১৬৫ জন। আর নেপালের রয়েছে ১২৪ জন। অভিযানে ৫৮ নারীকে আটক করা হয়। এর মধ্যে ৪০ জন ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক ও নেপালের ১৮ জন।
অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক জাকারিয়া সাবান বলেন, এই অভিযানে ১৮৫ জন কর্মকর্তা অংশ নিয়েছে। কুয়ালালামপুরের একটি এলাকায় গত বৃহস্পতিবার রাতে অভিযান চালানো হয়েছে। সেখানে ৮৯৫ জনের নথিপত্র পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছে। এর মধ্যে দেড় শ জন মালয়েশিয়ার নাগরিকও ছিল।
সূত্র জানিয়েছে, যাদের আটক করা হয়েছে, তাদের অধিকাংশেরই মালয়েশিয়ায় থাকার জন্য বৈধ নথি ছিল না, অনেকের ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। এ ছাড়া, মালয়েশিয়ায় থাকার জন্য যেসব শর্ত ছিল, সেসব লঙ্ঘন করায় আটক হয়েছে অনেকে। আবার ইউএনএইচসিআরের ইস্যু করা কার্ড নিয়েও এসেছে অনেকে। তবে মালয়েশিয়ায় থাকার অনুমোদন না থাকায় আটক করা হয়েছে এমন ব্যক্তিও রয়েছে। শুধু অবৈধ অভিবাসীদের আটক করা হচ্ছে, এমনটি নয়। বৈধ নথি নেই—এমন ব্যক্তিদের কাজের সুযোগ করে দেওয়ায় ৪৯১ জনকে আটক করা হয়েছে।
জাকারিয়া বলেন, ‘যেসব এলাকায় বেশি অভিবাসী রয়েছে, সেসব এলাকায় আমরা আমাদের তল্লাশি অভিযান চালিয়ে যাব। এ ছাড়া, মাঝেমধ্যে আকস্মিক অভিযানও চলবে।’

অবৈধ অভিবাসী আটকে মালয়েশিয়াজুড়ে ব্যাপক অভিযান শুরু হয়েছে। গত বুধবার (১৬ এপ্রিল) পর্যন্ত দেশটিতে ২২ হাজার অবৈধ অভিবাসীকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আটক করেছে।
শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) মালয়েশিয়ার গণমাধ্যম নিউ স্ট্রেট টাইমসের খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, আটক অবৈধ অভিবাসীদের মধ্যে বাংলাদেশি রয়েছে ১৬৫ জন।
খবরে বলা হয়েছে, মালয়েশিয়ায় সবচেয়ে বেশি অভিযান চালিয়েছে অভিবাসন বিভাগ। তারা ৩ হাজার ৮৭০টি অভিযান চালিয়ে ১৩ হাজার ৬৭৭ জন অবৈধ অভিবাসীকে আটক করেছে। এ প্রসঙ্গে অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক জাকারিয়া সাবান বলেন, ৫২ হাজার ৩১৮ জন অভিবাসীর তথ্য যাচাই–বাছাই করে ওই ব্যক্তিদের আটক করা হয়েছে।
এদিকে অভিবাসন বিভাগ ছাড়াও অন্য বাহিনীও অভিযান চালিয়েছে। এসব বাহিনীর হাতে ৮ হাজার ৮০৯ জন আটক হয়েছে। তাদেরও অভিবাসন বিভাগের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে বুধবার পর্যন্ত ২২ হাজার ৪৮৬ জন অবৈধ অভিবাসীকে আটক করা সম্ভব হয়েছে।
অভিবাসন বিভাগ আইন ভঙ্গ করায় গত মঙ্গলবার রাতে সেলানগরে তিনটি এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৫০৬ জনকে আটক করে। এর মধ্যে ৪৪৮ জন পুরুষ। আটক ব্যক্তিদের মধ্যে বাংলাদেশি রয়েছে ১৬৫ জন। আর নেপালের রয়েছে ১২৪ জন। অভিযানে ৫৮ নারীকে আটক করা হয়। এর মধ্যে ৪০ জন ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক ও নেপালের ১৮ জন।
অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক জাকারিয়া সাবান বলেন, এই অভিযানে ১৮৫ জন কর্মকর্তা অংশ নিয়েছে। কুয়ালালামপুরের একটি এলাকায় গত বৃহস্পতিবার রাতে অভিযান চালানো হয়েছে। সেখানে ৮৯৫ জনের নথিপত্র পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছে। এর মধ্যে দেড় শ জন মালয়েশিয়ার নাগরিকও ছিল।
সূত্র জানিয়েছে, যাদের আটক করা হয়েছে, তাদের অধিকাংশেরই মালয়েশিয়ায় থাকার জন্য বৈধ নথি ছিল না, অনেকের ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। এ ছাড়া, মালয়েশিয়ায় থাকার জন্য যেসব শর্ত ছিল, সেসব লঙ্ঘন করায় আটক হয়েছে অনেকে। আবার ইউএনএইচসিআরের ইস্যু করা কার্ড নিয়েও এসেছে অনেকে। তবে মালয়েশিয়ায় থাকার অনুমোদন না থাকায় আটক করা হয়েছে এমন ব্যক্তিও রয়েছে। শুধু অবৈধ অভিবাসীদের আটক করা হচ্ছে, এমনটি নয়। বৈধ নথি নেই—এমন ব্যক্তিদের কাজের সুযোগ করে দেওয়ায় ৪৯১ জনকে আটক করা হয়েছে।
জাকারিয়া বলেন, ‘যেসব এলাকায় বেশি অভিবাসী রয়েছে, সেসব এলাকায় আমরা আমাদের তল্লাশি অভিযান চালিয়ে যাব। এ ছাড়া, মাঝেমধ্যে আকস্মিক অভিযানও চলবে।’
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।