
বিডিজেন ডেস্ক

ট্রাম্প প্রশাসনের অভিবাসনবিরোধী অভিযানের বিরুদ্ধে ২ দিন ধরে বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের লস অ্যাঞ্জেলেস। বিক্ষোভ দমনে শহরটিতে ২ হাজার ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। স্থানীয় সময় গতকাল শনিবার (৭ জুন) এক বিবৃতিতে হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, বিশৃঙ্খলা দমনে এই গার্ডদের মোতায়েন করা হচ্ছে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ খবর দিয়েছে।
আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, যদি সহিংসতা চলতে থাকে, তবে পেন্টাগন সক্রিয় দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনা মোতায়েনে প্রস্তুত রয়েছে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি সতর্ক করে বলেন, লস অ্যাঞ্জেলেসের নিকটবর্তী ক্যাম্প পেন্ডলটনের মেরিন সেনারা ‘সর্বোচ্চ সতর্ক’ অবস্থানে রয়েছে।
ট্রাম্প প্রশাসনের এমন পদক্ষেপের কড়া সমালোচনা করেছেন ক্যালিফোর্নিয়ার গর্ভনর গ্যাভিন নিউসম। লস অ্যাঞ্জেলেসে ন্যাশনাল গার্ডদের মোতায়েনকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও উসকানিমূলক বলে অভিহিত করেছেন তিনি।
এই ডেমোক্র্যাট রাজনীতিক সামাজিক মাধ্যম এক্সে লিখেছেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো ঘাটতি নেই, তারপরও ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন করা হলো। আর কিছুই না, তারা লোক দেখানে নাটক করছে শুধু।’
ওই পোস্টে তিনি বিক্ষোভকারীদের উদ্দেশে বলেন, ‘রিপাবলিকানদের এই নাটককে আকর্ষণীয় করার সুযোগ দেবেন না। সহিংসতা-বিশৃঙ্খলা এড়িয়ে শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ চালিয়ে যান।’
এদিকে, গতকাল শনিবার লস অ্যাঞ্জেলেসের দক্ষিণ-পশ্চিমে প্যারামাউন্ট এলাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাস ছুঁড়েছে নিরাপত্তা বাহিনী। বিক্ষোভকারীরাও পাল্টা ছুঁড়েছে পাথর, বোতল এবং আতশবাজি। এ সময় একটি গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয় বিক্ষোভকারীরা। ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইসিই) এজেন্টদের শহর ছাড়ার দাবিতে স্লোগান দিতে থাকে তারা।
এর আগের দিন শুক্রবার রাতেও দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। গতকাল রাতে সহিংসতার অভিযোগে ৪৪ বিক্ষোভকারীকে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছে নিরাপত্তা বাহিনী।
বিক্ষোভকারীদের ‘সহিংস মব’ হিসেবে অভিহিত করছে হোয়াইট হাউস। এক বিবৃতিতে হোয়াইট হাউস দাবি করেছে, বিক্ষোভকারীরা আইসিই কর্মকর্তাদের ওপর আক্রমণ করেছে। যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে এ যে সাধারণ অভিযান চালাচ্ছিলেন কর্মকর্তারা, সেই অভিযানকে ব্যাহত করার অভিযোগও তোলা হয়েছে প্রতিবাদকারীদের বিরুদ্ধে। এই পরিস্থিতির জন্য ক্যালিফোর্নিয়ায় ক্ষমতাসীন ডেমোক্র্যাট নেতাদেরও দোষারোপ করে হোয়াইট হাউস।
বিবৃতিতে বলা হয়, ডেমোক্র্যাটদের অক্ষমতাই এমন পরিস্থিতির মূল কারণ। আর সে কারণেই ট্রাম্প প্রশাসনকে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন করতে হচ্ছে।
ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের ঘোষণা দেওয়ার আগে ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর নিসম এবং লস অ্যাঞ্জেলেসের মেয়র ক্যারেন ব্যসকে হুঁশিয়ারি দিয়ে নিজ মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে একটি পোস্ট করেন ট্রাম্প। ওই পোস্টে তিনি লেখেন, তারা যদি ‘নিজেদের কাজ না করে’ তাহলে ‘ফেডারেল সরকার হস্তক্ষেপ করতে বাধ্য হতে। এবং যেভাবে প্রয়োজন ঠিক সেভাবে দাঙ্গা ও লুটপাট বন্ধ করবে।’
তবে ন্যাশনাল গার্ড কবে থেকে মোতায়েন করা হবে তা এখনো পরিষ্কার নয়। তবে ট্রাম্পের সীমান্ত বিষয়ক উপদেষ্টা টম হোমান ফক্স নিউজকে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র সময় শনিবারই (বাংলাদেশ সময় রোববার) গার্ড মোতায়েন শুরু হবে।
আরও পড়ুন

ট্রাম্প প্রশাসনের অভিবাসনবিরোধী অভিযানের বিরুদ্ধে ২ দিন ধরে বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের লস অ্যাঞ্জেলেস। বিক্ষোভ দমনে শহরটিতে ২ হাজার ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। স্থানীয় সময় গতকাল শনিবার (৭ জুন) এক বিবৃতিতে হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, বিশৃঙ্খলা দমনে এই গার্ডদের মোতায়েন করা হচ্ছে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ খবর দিয়েছে।
আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, যদি সহিংসতা চলতে থাকে, তবে পেন্টাগন সক্রিয় দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনা মোতায়েনে প্রস্তুত রয়েছে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি সতর্ক করে বলেন, লস অ্যাঞ্জেলেসের নিকটবর্তী ক্যাম্প পেন্ডলটনের মেরিন সেনারা ‘সর্বোচ্চ সতর্ক’ অবস্থানে রয়েছে।
ট্রাম্প প্রশাসনের এমন পদক্ষেপের কড়া সমালোচনা করেছেন ক্যালিফোর্নিয়ার গর্ভনর গ্যাভিন নিউসম। লস অ্যাঞ্জেলেসে ন্যাশনাল গার্ডদের মোতায়েনকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও উসকানিমূলক বলে অভিহিত করেছেন তিনি।
এই ডেমোক্র্যাট রাজনীতিক সামাজিক মাধ্যম এক্সে লিখেছেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো ঘাটতি নেই, তারপরও ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন করা হলো। আর কিছুই না, তারা লোক দেখানে নাটক করছে শুধু।’
ওই পোস্টে তিনি বিক্ষোভকারীদের উদ্দেশে বলেন, ‘রিপাবলিকানদের এই নাটককে আকর্ষণীয় করার সুযোগ দেবেন না। সহিংসতা-বিশৃঙ্খলা এড়িয়ে শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ চালিয়ে যান।’
এদিকে, গতকাল শনিবার লস অ্যাঞ্জেলেসের দক্ষিণ-পশ্চিমে প্যারামাউন্ট এলাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাস ছুঁড়েছে নিরাপত্তা বাহিনী। বিক্ষোভকারীরাও পাল্টা ছুঁড়েছে পাথর, বোতল এবং আতশবাজি। এ সময় একটি গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয় বিক্ষোভকারীরা। ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইসিই) এজেন্টদের শহর ছাড়ার দাবিতে স্লোগান দিতে থাকে তারা।
এর আগের দিন শুক্রবার রাতেও দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। গতকাল রাতে সহিংসতার অভিযোগে ৪৪ বিক্ষোভকারীকে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছে নিরাপত্তা বাহিনী।
বিক্ষোভকারীদের ‘সহিংস মব’ হিসেবে অভিহিত করছে হোয়াইট হাউস। এক বিবৃতিতে হোয়াইট হাউস দাবি করেছে, বিক্ষোভকারীরা আইসিই কর্মকর্তাদের ওপর আক্রমণ করেছে। যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে এ যে সাধারণ অভিযান চালাচ্ছিলেন কর্মকর্তারা, সেই অভিযানকে ব্যাহত করার অভিযোগও তোলা হয়েছে প্রতিবাদকারীদের বিরুদ্ধে। এই পরিস্থিতির জন্য ক্যালিফোর্নিয়ায় ক্ষমতাসীন ডেমোক্র্যাট নেতাদেরও দোষারোপ করে হোয়াইট হাউস।
বিবৃতিতে বলা হয়, ডেমোক্র্যাটদের অক্ষমতাই এমন পরিস্থিতির মূল কারণ। আর সে কারণেই ট্রাম্প প্রশাসনকে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন করতে হচ্ছে।
ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের ঘোষণা দেওয়ার আগে ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর নিসম এবং লস অ্যাঞ্জেলেসের মেয়র ক্যারেন ব্যসকে হুঁশিয়ারি দিয়ে নিজ মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে একটি পোস্ট করেন ট্রাম্প। ওই পোস্টে তিনি লেখেন, তারা যদি ‘নিজেদের কাজ না করে’ তাহলে ‘ফেডারেল সরকার হস্তক্ষেপ করতে বাধ্য হতে। এবং যেভাবে প্রয়োজন ঠিক সেভাবে দাঙ্গা ও লুটপাট বন্ধ করবে।’
তবে ন্যাশনাল গার্ড কবে থেকে মোতায়েন করা হবে তা এখনো পরিষ্কার নয়। তবে ট্রাম্পের সীমান্ত বিষয়ক উপদেষ্টা টম হোমান ফক্স নিউজকে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র সময় শনিবারই (বাংলাদেশ সময় রোববার) গার্ড মোতায়েন শুরু হবে।
আরও পড়ুন
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।