
বিডিজেন ডেস্ক

মালয়েশিয়ায় নথিভুক্ত নয় এমন অভিবাসী কর্মীদের বৈধ হওয়ার সুযোগ দেবে না দেশটি। ‘রিক্যালিব্রেশন ২.০’ প্রোগ্রামের বৈধকরণ প্রকল্পের মেয়াদ আর না বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে দেশটির সরকার।
এই ঘোষণা দেশটিতে নথিভুক্ত নন এমন অবৈধ অভিবাসী কর্মীদের জন্য বড় দুঃসংবাদ বলে মনে করা হচ্ছে। দেশটিতে অনেক বাংলাদেশি নথিভুক্ত নন।
২০২৩ সালেন ১০ জানুয়ারি অনথিভুক্ত অভিবাসী কর্মীদের জন্য বৈধকরণ প্রকল্প ‘রিক্যালিব্রেশন ২.০’ চালু করা হয়। এটি আরটিকে ২.০ প্রোগ্রাম নামেও পরিচিত। প্রাথমিকভাবে এর মেয়াদ ছিল ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
এরপর এর মেয়াদ আরও তিন মাস বাড়িয়ে এ বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত করা হয়। এরপর আর মেয়াদ বাড়ানো হয়নি।
সোমবার (২১ অক্টোবর) দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক ঘোষণায় জানিয়েছে, এই কর্মসূচির সময়সীমা আর বাড়ানো হবে না।
এক বিবৃতিতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিন নাসুশন ইসমাইল বলেছেন, অনিয়মিত অভিবাসীদের বৈধকরণ প্রকল্প ‘রিক্যালিব্রেশন ২.০’ নামের প্রোগ্রামের শেষ সময়সীমা ছিল চলতি বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত। সেটা আর বাড়ানো হবে না।
নাসুশন ইসমাইল জানান, বর্তমানে মালয়েশিয়ায় কর্মীর সংকট নেই। এ কারণে এই বৈধকরণ কর্মসূচির সময়সীমা আর বৃদ্ধি করা হচ্ছে না। একইসঙ্গে দেশটিতে নতুন করে বিদেশি কর্মী নিয়োগের কোটার আবেদনের ওপর যে স্থগিতাদেশ রয়েছে তাও পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত স্থগিতাদেশ বহাল থাকবে।
এ ছাড়া, ভবিষ্যতে দেশটিতে নতুন করে বিদেশি কর্মী নিয়োগের কোটা খোলার প্রয়োজন হলে সরকার তা পর্যালোচনা ও পুনর্বিবেচনা করবে বলেও জানান তিনি।
কর্মসূচির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর গত ২৫ সেপ্টেম্বর এর সময়সীমা বৃদ্ধির অনুরোধ জানিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে স্মারকলিপি জমা দিয়েছিলেন দেশটির নিয়োগকর্তারা।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, নির্মাণ, বৃক্ষরোপণ, উৎপাদন ও পরিষেবা খাতে বৈধ বিদেশি শ্রমিকের সংকট রয়েছে। আবার রিক্যালিব্রেশন ২.০ প্রোগ্রামের রেজিস্ট্রেশন পর্ব চালু করা না হলে এই খাতগুলোতে লোকসানের আশঙ্কায় রয়েছে।
মালয়েশিয়ার অভিবাসন বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশটিতে ২১ লাখ ৭১ হাজার ৭৯৮ জন বিদেশি কর্মী রয়েছেন। এর মধ্যে বাংলাদেশি নাগরিক রয়েছেন ১২ লাখেরও বেশি। আরটিকে ২.০ দীর্ঘ সময় ধরে বন্ধ থাকার কারণে এখন হাজার হাজার বাংলাদেশিসহ বিভিন্ন দেশের বিপুলসংখ্যক বিদেশি কর্মীরা অবৈধ হওয়ার পথে। বাংলাদেশিসহ বিভিন্ন দেশের অনথিভুক্ত অভিবাসীরা আশায় ছিলেন সরকার বৈধতার সুযোগ দেবে, কিন্তু সে সুযোগ আর হচ্ছে না।

মালয়েশিয়ায় নথিভুক্ত নয় এমন অভিবাসী কর্মীদের বৈধ হওয়ার সুযোগ দেবে না দেশটি। ‘রিক্যালিব্রেশন ২.০’ প্রোগ্রামের বৈধকরণ প্রকল্পের মেয়াদ আর না বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে দেশটির সরকার।
এই ঘোষণা দেশটিতে নথিভুক্ত নন এমন অবৈধ অভিবাসী কর্মীদের জন্য বড় দুঃসংবাদ বলে মনে করা হচ্ছে। দেশটিতে অনেক বাংলাদেশি নথিভুক্ত নন।
২০২৩ সালেন ১০ জানুয়ারি অনথিভুক্ত অভিবাসী কর্মীদের জন্য বৈধকরণ প্রকল্প ‘রিক্যালিব্রেশন ২.০’ চালু করা হয়। এটি আরটিকে ২.০ প্রোগ্রাম নামেও পরিচিত। প্রাথমিকভাবে এর মেয়াদ ছিল ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
এরপর এর মেয়াদ আরও তিন মাস বাড়িয়ে এ বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত করা হয়। এরপর আর মেয়াদ বাড়ানো হয়নি।
সোমবার (২১ অক্টোবর) দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক ঘোষণায় জানিয়েছে, এই কর্মসূচির সময়সীমা আর বাড়ানো হবে না।
এক বিবৃতিতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিন নাসুশন ইসমাইল বলেছেন, অনিয়মিত অভিবাসীদের বৈধকরণ প্রকল্প ‘রিক্যালিব্রেশন ২.০’ নামের প্রোগ্রামের শেষ সময়সীমা ছিল চলতি বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত। সেটা আর বাড়ানো হবে না।
নাসুশন ইসমাইল জানান, বর্তমানে মালয়েশিয়ায় কর্মীর সংকট নেই। এ কারণে এই বৈধকরণ কর্মসূচির সময়সীমা আর বৃদ্ধি করা হচ্ছে না। একইসঙ্গে দেশটিতে নতুন করে বিদেশি কর্মী নিয়োগের কোটার আবেদনের ওপর যে স্থগিতাদেশ রয়েছে তাও পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত স্থগিতাদেশ বহাল থাকবে।
এ ছাড়া, ভবিষ্যতে দেশটিতে নতুন করে বিদেশি কর্মী নিয়োগের কোটা খোলার প্রয়োজন হলে সরকার তা পর্যালোচনা ও পুনর্বিবেচনা করবে বলেও জানান তিনি।
কর্মসূচির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর গত ২৫ সেপ্টেম্বর এর সময়সীমা বৃদ্ধির অনুরোধ জানিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে স্মারকলিপি জমা দিয়েছিলেন দেশটির নিয়োগকর্তারা।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, নির্মাণ, বৃক্ষরোপণ, উৎপাদন ও পরিষেবা খাতে বৈধ বিদেশি শ্রমিকের সংকট রয়েছে। আবার রিক্যালিব্রেশন ২.০ প্রোগ্রামের রেজিস্ট্রেশন পর্ব চালু করা না হলে এই খাতগুলোতে লোকসানের আশঙ্কায় রয়েছে।
মালয়েশিয়ার অভিবাসন বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশটিতে ২১ লাখ ৭১ হাজার ৭৯৮ জন বিদেশি কর্মী রয়েছেন। এর মধ্যে বাংলাদেশি নাগরিক রয়েছেন ১২ লাখেরও বেশি। আরটিকে ২.০ দীর্ঘ সময় ধরে বন্ধ থাকার কারণে এখন হাজার হাজার বাংলাদেশিসহ বিভিন্ন দেশের বিপুলসংখ্যক বিদেশি কর্মীরা অবৈধ হওয়ার পথে। বাংলাদেশিসহ বিভিন্ন দেশের অনথিভুক্ত অভিবাসীরা আশায় ছিলেন সরকার বৈধতার সুযোগ দেবে, কিন্তু সে সুযোগ আর হচ্ছে না।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।