
মোহাম্মদ সাকিবুর রহমান খান, কানাডা থেকে

কানাডিয়ান যারা দীর্ঘ সময় যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন তাদের জন্য নতুন নিয়ম আসছে। আগামী মাস থেকে ৩০ দিনের বেশি যুক্তরাষ্ট্রে থাকতে চাইলে কানাডিয়ানদের অবশ্যই দেশটির সরকারের সঙ্গে নিবন্ধন করতে হবে।
গত শুক্রবার কানাডার সরকার তাদের ভ্রমণ নির্দেশিকা হালনাগাদ করে জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রে ৩০ দিনের বেশি অবস্থান করতে হলে কানাডিয়ানদের নতুন নিয়ম মেনে চলতে হবে।
এটি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘প্রটেকটিং দ্য আমেরিকান পিপল এগেইনস্ট ইনভেশন’ নির্বাহী আদেশের অংশ। যা গত ২০ জানুয়ারি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এ আদেশের আওতায় যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক নন এমন ব্যক্তি বা স্থায়ী বাসিন্দাকে নতুন নিবন্ধনপ্রক্রিয়ার মধ্যে পড়তে হবে।
কানাডার সরকারি নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ‘যারা ৩০ দিনের বেশি যুক্তরাষ্ট্রে থাকবেন, তাদের দৈশটির সরকারের সঙ্গে নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক। এটি না মানলে জরিমানা, শাস্তি বা মামলা হতে পারে।’
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ২০২৩ সালে ৬ কোটি ৬৮ লাখ মানুষ ভ্রমণ করেছেন। এর মধ্যে কানাডিয়ানরা যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ করেছে ২ কোটি ৫১ লাখ বার। কানাডার প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ যুক্তরাষ্ট্রের ১০০ কিলোমিটারের মধ্যে বসবাস করায় তাদের অন্যতম একটি বেড়ানোর জায়গা যুক্তরাষ্ট্র। এমন অনেকে আছেন, যারা দিনের বেলা ঘুরতে গিয়ে আবার সন্ধ্যায় চলে আসেন।
যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণাঞ্চলে, অর্থাৎ যে জায়গাগুলোয় শীত কম, সেই জায়গায় অনেক কানাডিয়ানের বাড়িঘরসহ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে রয়েছে। তারা ‘স্নোবোর্ড’ হিসেবে পরিচিত। নতুন নিয়মটি আগামী ১১ এপ্রিল কার্যকর হবে এবং এটি বিশেষ করে ‘স্নোবোর্ড’ কানাডিয়ানদের প্রভাবিত করবে।
ক্ষমতা ছাড়ার আগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো কানাডিয়ানদের অনুরোধ করেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ না করে কানাডাতেই ভ্রমণ করতে। যার প্রভাব ইতিমধ্যে পড়তে শুরু করেছে। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের চেয়ে ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ৪০ শতাংশ কমেছে কানাডিয়ানদের যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণ।
আগামী গ্রীষ্মে যারা যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণাঞ্চলে বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্রে ভ্রমণের জন্য হোটেল-মোটেল বুকিং দিয়েছিলেন এবং বিমানের টিকিট কিনেছিলেন, অনেকেই তা বাতিল করেছেন। এর পরিবর্তে তারা বেছে নিয়েছেন মেক্সিকোসহ ক্যারিবিয়ান দেশগুলোকে।
কানাডার সরকার ভ্রমণকারীদের পরামর্শ দিয়েছে, তারা ইউএস সিটিজেনশিপ অ্যান্ড ইমিগ্রেশন সার্ভিসেসের ওয়েবসাইটে গিয়ে নিবন্ধনসংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন। এ ছাড়া, যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের পর তাদের ১-৯৪ অ্যাডমিশন ফর্ম যুক্তরাষ্ট্রের কাস্টমস ও বর্ডার প্রটেকশন (সিবিপি) ওয়েবসাইট থেকে চেক করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
এখন পর্যন্ত কানাডিয়ানরা ভিসা ছাড়াই ৬ মাস পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে থাকতে পারতেন। তবে প্রবেশের সময় তাদের অবস্থানের সময়কাল ঘোষণা করতে হতো। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ জানিয়েছে, ‘কিছু নির্দিষ্ট বিদেশি নাগরিকের’ আগের মতো স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধন করা না–ও হতে পারে।
এদিকে ট্রাম্প প্রশাসনের কানাডার ওপর শুল্ক আরোপ এবং কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম রাজ্য করার দাবি ঘিরে দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক টানাপোড়েন বেড়েছে। এসব কারণে অনেক কানাডিয়ান যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণের পরিকল্পনা পরিবর্তন বা বাতিল করছেন।
শুধু কানাডা নয়, যুক্তরাজ্য ও জার্মানিও তাদের নাগরিকদের জন্য নতুন ভ্রমণ পরামর্শ দিয়েছে। সাম্প্রতিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ট্রাম্প প্রশাসনের কঠোর অভিবাসননীতির কারণে ব্রিটিশ ও জার্মান নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তে আটকের ঘটনা ঘটেছে।

কানাডিয়ান যারা দীর্ঘ সময় যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন তাদের জন্য নতুন নিয়ম আসছে। আগামী মাস থেকে ৩০ দিনের বেশি যুক্তরাষ্ট্রে থাকতে চাইলে কানাডিয়ানদের অবশ্যই দেশটির সরকারের সঙ্গে নিবন্ধন করতে হবে।
গত শুক্রবার কানাডার সরকার তাদের ভ্রমণ নির্দেশিকা হালনাগাদ করে জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রে ৩০ দিনের বেশি অবস্থান করতে হলে কানাডিয়ানদের নতুন নিয়ম মেনে চলতে হবে।
এটি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘প্রটেকটিং দ্য আমেরিকান পিপল এগেইনস্ট ইনভেশন’ নির্বাহী আদেশের অংশ। যা গত ২০ জানুয়ারি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এ আদেশের আওতায় যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক নন এমন ব্যক্তি বা স্থায়ী বাসিন্দাকে নতুন নিবন্ধনপ্রক্রিয়ার মধ্যে পড়তে হবে।
কানাডার সরকারি নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ‘যারা ৩০ দিনের বেশি যুক্তরাষ্ট্রে থাকবেন, তাদের দৈশটির সরকারের সঙ্গে নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক। এটি না মানলে জরিমানা, শাস্তি বা মামলা হতে পারে।’
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ২০২৩ সালে ৬ কোটি ৬৮ লাখ মানুষ ভ্রমণ করেছেন। এর মধ্যে কানাডিয়ানরা যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ করেছে ২ কোটি ৫১ লাখ বার। কানাডার প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ যুক্তরাষ্ট্রের ১০০ কিলোমিটারের মধ্যে বসবাস করায় তাদের অন্যতম একটি বেড়ানোর জায়গা যুক্তরাষ্ট্র। এমন অনেকে আছেন, যারা দিনের বেলা ঘুরতে গিয়ে আবার সন্ধ্যায় চলে আসেন।
যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণাঞ্চলে, অর্থাৎ যে জায়গাগুলোয় শীত কম, সেই জায়গায় অনেক কানাডিয়ানের বাড়িঘরসহ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে রয়েছে। তারা ‘স্নোবোর্ড’ হিসেবে পরিচিত। নতুন নিয়মটি আগামী ১১ এপ্রিল কার্যকর হবে এবং এটি বিশেষ করে ‘স্নোবোর্ড’ কানাডিয়ানদের প্রভাবিত করবে।
ক্ষমতা ছাড়ার আগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো কানাডিয়ানদের অনুরোধ করেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ না করে কানাডাতেই ভ্রমণ করতে। যার প্রভাব ইতিমধ্যে পড়তে শুরু করেছে। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের চেয়ে ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ৪০ শতাংশ কমেছে কানাডিয়ানদের যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণ।
আগামী গ্রীষ্মে যারা যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণাঞ্চলে বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্রে ভ্রমণের জন্য হোটেল-মোটেল বুকিং দিয়েছিলেন এবং বিমানের টিকিট কিনেছিলেন, অনেকেই তা বাতিল করেছেন। এর পরিবর্তে তারা বেছে নিয়েছেন মেক্সিকোসহ ক্যারিবিয়ান দেশগুলোকে।
কানাডার সরকার ভ্রমণকারীদের পরামর্শ দিয়েছে, তারা ইউএস সিটিজেনশিপ অ্যান্ড ইমিগ্রেশন সার্ভিসেসের ওয়েবসাইটে গিয়ে নিবন্ধনসংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন। এ ছাড়া, যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের পর তাদের ১-৯৪ অ্যাডমিশন ফর্ম যুক্তরাষ্ট্রের কাস্টমস ও বর্ডার প্রটেকশন (সিবিপি) ওয়েবসাইট থেকে চেক করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
এখন পর্যন্ত কানাডিয়ানরা ভিসা ছাড়াই ৬ মাস পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে থাকতে পারতেন। তবে প্রবেশের সময় তাদের অবস্থানের সময়কাল ঘোষণা করতে হতো। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ জানিয়েছে, ‘কিছু নির্দিষ্ট বিদেশি নাগরিকের’ আগের মতো স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধন করা না–ও হতে পারে।
এদিকে ট্রাম্প প্রশাসনের কানাডার ওপর শুল্ক আরোপ এবং কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম রাজ্য করার দাবি ঘিরে দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক টানাপোড়েন বেড়েছে। এসব কারণে অনেক কানাডিয়ান যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণের পরিকল্পনা পরিবর্তন বা বাতিল করছেন।
শুধু কানাডা নয়, যুক্তরাজ্য ও জার্মানিও তাদের নাগরিকদের জন্য নতুন ভ্রমণ পরামর্শ দিয়েছে। সাম্প্রতিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ট্রাম্প প্রশাসনের কঠোর অভিবাসননীতির কারণে ব্রিটিশ ও জার্মান নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তে আটকের ঘটনা ঘটেছে।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।