
বিডিজেন ডেস্ক

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের গতকাল শুক্রবারের (২০ জুন) ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে বৈঠক পরিণত হয় এক উত্তপ্ত বাদানুবাদে। ইরান ও ইসরায়েল তাদের মিত্রদের সঙ্গে নিয়ে একে অপরের বিরুদ্ধে সংঘাতের দায় চাপাতে থাকে।
খবর দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের।
এদিকে বৈঠকে ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধ ও সংকটের কূটনৈতিক সমাধানের আহ্বান জানানো হলেও কীভাবে এগোনো উচিত, সে বিষয়ে পরিষদ কোনো ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারেনি।
জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানের রাষ্ট্রদূত আমির সাঈদ ইরাভানি তাঁর দেশে ইসরায়েলের আগ্রাসনের সমর্থনে দেশটি এবং এর মিত্রদের তথাকথিত ‘অতর্কিত হামলা ও অস্তিত্বের হুমকি’র (ইরানের তরফে) যুক্তিকে সন্ত্রাসী রাষ্ট্রের অজুহাত বলে বর্ণনা করেন।
ইরানি রাষ্ট্রদূত ইসরায়েলকে এমন একটি দেশ হিসেবে আখ্যা দেন, যারা নিরপরাধ মানুষ হত্যা ও অন্য দেশের ভৌগোলিক অখণ্ডতা লঙ্ঘন করে। বক্তব্যের সময় তিনি ইসরায়েলি হামলায় নিহত শিশুদের ছবি তুলে ধরেন।
জবাবে ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূত ড্যানি ড্যানন বলেন, ইরান ‘ভুক্তভোগী সেজে নাটক করছে’। তিনি ইরাভানিকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘আপনারা কী করে আন্তর্জাতিক সমাজের কাছে এমন একটি পরিকল্পনার পরিণতি থেকে সুরক্ষা চাওয়ার সাহস পান, যে পরিকল্পনা গণহত্যার জন্য তৈরি?’

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের গতকাল শুক্রবারের (২০ জুন) ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে বৈঠক পরিণত হয় এক উত্তপ্ত বাদানুবাদে। ইরান ও ইসরায়েল তাদের মিত্রদের সঙ্গে নিয়ে একে অপরের বিরুদ্ধে সংঘাতের দায় চাপাতে থাকে।
খবর দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের।
এদিকে বৈঠকে ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধ ও সংকটের কূটনৈতিক সমাধানের আহ্বান জানানো হলেও কীভাবে এগোনো উচিত, সে বিষয়ে পরিষদ কোনো ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারেনি।
জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানের রাষ্ট্রদূত আমির সাঈদ ইরাভানি তাঁর দেশে ইসরায়েলের আগ্রাসনের সমর্থনে দেশটি এবং এর মিত্রদের তথাকথিত ‘অতর্কিত হামলা ও অস্তিত্বের হুমকি’র (ইরানের তরফে) যুক্তিকে সন্ত্রাসী রাষ্ট্রের অজুহাত বলে বর্ণনা করেন।
ইরানি রাষ্ট্রদূত ইসরায়েলকে এমন একটি দেশ হিসেবে আখ্যা দেন, যারা নিরপরাধ মানুষ হত্যা ও অন্য দেশের ভৌগোলিক অখণ্ডতা লঙ্ঘন করে। বক্তব্যের সময় তিনি ইসরায়েলি হামলায় নিহত শিশুদের ছবি তুলে ধরেন।
জবাবে ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূত ড্যানি ড্যানন বলেন, ইরান ‘ভুক্তভোগী সেজে নাটক করছে’। তিনি ইরাভানিকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘আপনারা কী করে আন্তর্জাতিক সমাজের কাছে এমন একটি পরিকল্পনার পরিণতি থেকে সুরক্ষা চাওয়ার সাহস পান, যে পরিকল্পনা গণহত্যার জন্য তৈরি?’
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।