
বিডিজেন ডেস্ক

কুয়েতে এক দিনেই রেকর্ড ৯৩০ জনের নাগরিকত্ব বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির সরকার। সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, নাগরিকত্ব ধরে রাখার যোগ্যতা যাচাই করে এমন একটি সরকারি কমিটি ওই ৯৩০ জনের নাগরিকত্ব বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয়। এ সংক্রান্ত নথি অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিপরিষদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
এ নিয়ে গত ২০ দিনে ১ হাজার ৬১৭ কুয়েতির নাগরিকত্ব বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিল কুয়েতের নাগরিকত্ব যাচাইয়ের জন্য গঠিত উচ্চতর কমিটি। এ কমিটির প্রধান হিসেবে আছেন কুয়েতের ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী ফাহাদ আল ইউসেফ।
তিনি স্থানীয় সংবাদমাধ্যম আল রাইকে বলেন, ‘আমরা কারও প্রতি অবিচার করছি না, তবে আমরা কুয়েত এবং কুয়েতের জনগণের বিরুদ্ধে অবিচার তুলে নিচ্ছি।’
কুয়েতের ইতিহাসে এই প্রথম একদিনে এত সংখ্যক নাগরিকত্ব বাতিল হতে যাচ্ছে। এর আগে ২০ অক্টোবর কুয়েত সরকার একদিনে ৪৮৯ জনের নাগরিকত্ব বাতিল করে, যা তখন পর্যন্ত রেকর্ড ছিল।
ফাহাদ আল ইউসেফ বলেন, ‘এই ব্যক্তিরা কুয়েতের আইন অনুযায়ী অপরাধী। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে অপরাধ চলতেই থাকবে, যা আমরা মেনে নিতে পারি না।’
তিনি জানান, যাদের নাগরিকত্ব বাতিলের প্রক্রিয়া চলছে, তারা চাইলে সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার জন্য আবেদন করতে পারবেন। এর জন্য নাগরিকত্ব সংক্রান্ত জেনারেল ডিরেক্টরেটের অধীনে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে এবং নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে তারা আবেদন করতে পারবেন।
মাত্র ১৭,৮১৮ বর্গকিলোমিটার আয়তনের কুয়েতের জনসংখ্যা ৪৯ লাখ। এদের অর্ধেকেরও বেশি অভিবাসী, এবং তাদের মধ্যে অনেকেই নাগরিকত্ব পেয়েছেন। অভিবাসীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় আরব বংশোদ্ভূত আদি নাগরিকরা সংখ্যালঘু ও কোণঠাসা অবস্থায় পড়ছেন বলে মনে করছে কুয়েত সরকার। এই কারণে বিগত কয়েক বছর ধরে সরকার অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে।

কুয়েতে এক দিনেই রেকর্ড ৯৩০ জনের নাগরিকত্ব বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির সরকার। সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, নাগরিকত্ব ধরে রাখার যোগ্যতা যাচাই করে এমন একটি সরকারি কমিটি ওই ৯৩০ জনের নাগরিকত্ব বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয়। এ সংক্রান্ত নথি অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিপরিষদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
এ নিয়ে গত ২০ দিনে ১ হাজার ৬১৭ কুয়েতির নাগরিকত্ব বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিল কুয়েতের নাগরিকত্ব যাচাইয়ের জন্য গঠিত উচ্চতর কমিটি। এ কমিটির প্রধান হিসেবে আছেন কুয়েতের ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী ফাহাদ আল ইউসেফ।
তিনি স্থানীয় সংবাদমাধ্যম আল রাইকে বলেন, ‘আমরা কারও প্রতি অবিচার করছি না, তবে আমরা কুয়েত এবং কুয়েতের জনগণের বিরুদ্ধে অবিচার তুলে নিচ্ছি।’
কুয়েতের ইতিহাসে এই প্রথম একদিনে এত সংখ্যক নাগরিকত্ব বাতিল হতে যাচ্ছে। এর আগে ২০ অক্টোবর কুয়েত সরকার একদিনে ৪৮৯ জনের নাগরিকত্ব বাতিল করে, যা তখন পর্যন্ত রেকর্ড ছিল।
ফাহাদ আল ইউসেফ বলেন, ‘এই ব্যক্তিরা কুয়েতের আইন অনুযায়ী অপরাধী। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে অপরাধ চলতেই থাকবে, যা আমরা মেনে নিতে পারি না।’
তিনি জানান, যাদের নাগরিকত্ব বাতিলের প্রক্রিয়া চলছে, তারা চাইলে সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার জন্য আবেদন করতে পারবেন। এর জন্য নাগরিকত্ব সংক্রান্ত জেনারেল ডিরেক্টরেটের অধীনে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে এবং নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে তারা আবেদন করতে পারবেন।
মাত্র ১৭,৮১৮ বর্গকিলোমিটার আয়তনের কুয়েতের জনসংখ্যা ৪৯ লাখ। এদের অর্ধেকেরও বেশি অভিবাসী, এবং তাদের মধ্যে অনেকেই নাগরিকত্ব পেয়েছেন। অভিবাসীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় আরব বংশোদ্ভূত আদি নাগরিকরা সংখ্যালঘু ও কোণঠাসা অবস্থায় পড়ছেন বলে মনে করছে কুয়েত সরকার। এই কারণে বিগত কয়েক বছর ধরে সরকার অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।