
বিডিজেন ডেস্ক

গত সপ্তাহে দেশের দুই শেয়ার বাজারেই সূচক কমেছে। এই সপ্তাহে শুধু ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জেই (ডিএসই) বাজার মূলধন কমেছে ৭ হাজার কোটি টাকার বেশি।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে প্রধান সূচক কমেছে ৭৫ পয়েন্ট। লেনদেন হয় প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা। দর কমেছে ৭৮ ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের। আর বাজার মূলধন কমেছে ৭ হাজার কোটি টাকার বেশি। অন্যদিকে, চট্টগ্রাম শেয়ার বাজারে সার্বিক সূচক কমেছে ১৮২ পয়েন্ট।
গত সপ্তাহে ৫ কার্যদিবসের মধ্যে চার দিন ডিএসইতে সূচক কমেছে। প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৭৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৭২৮ পয়েন্টে। ডিএসইতে লেনদেন হয় ৩ হাজার ৯৯৪ কোটি টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে লেনদেন বেড়েছে ৮২৪ কোটি টাকা।
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৯২ হাজার ৪৩২ কোটি টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকা। বিদায়ী সপ্তাহে হাতবদলে অংশ নেয়া ৩৯৫টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে মাত্র ৭৬টির, কমেছে ৩১১টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দর।
সপ্তাহ জুড়ে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানের তালিকায় প্রথম ব্র্যাক ব্যাংক, দ্বিতীয় ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো এবং তৃতীয় অবস্থানে অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ। এরপরে রয়েছে এমজিএল, লিন্ডে বাংলাদেশ। শতাংশের দিক থেকে দর বৃদ্ধির তালিকায় প্রথম লিন্ডে বাংলাদেশ, দ্বিতীয় লিব্রা ইনফিউশন এবং তৃতীয় অবস্থানে খান বাদ্রার্স পিপি ওভেন, ন্যাশনাল টি কোম্পানি, ফার ইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স।
অন্যদিকে, বিদায়ী সপ্তাহে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সার্বিক সূচক ১৮২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করেছে ১৬ হাজার ৫২০ পয়েন্টে। সপ্তাহজুরে লেনদেন হয় ৭১ কোটি ৮১ লাখ টাকা।

গত সপ্তাহে দেশের দুই শেয়ার বাজারেই সূচক কমেছে। এই সপ্তাহে শুধু ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জেই (ডিএসই) বাজার মূলধন কমেছে ৭ হাজার কোটি টাকার বেশি।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে প্রধান সূচক কমেছে ৭৫ পয়েন্ট। লেনদেন হয় প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা। দর কমেছে ৭৮ ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের। আর বাজার মূলধন কমেছে ৭ হাজার কোটি টাকার বেশি। অন্যদিকে, চট্টগ্রাম শেয়ার বাজারে সার্বিক সূচক কমেছে ১৮২ পয়েন্ট।
গত সপ্তাহে ৫ কার্যদিবসের মধ্যে চার দিন ডিএসইতে সূচক কমেছে। প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৭৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৭২৮ পয়েন্টে। ডিএসইতে লেনদেন হয় ৩ হাজার ৯৯৪ কোটি টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে লেনদেন বেড়েছে ৮২৪ কোটি টাকা।
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৯২ হাজার ৪৩২ কোটি টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকা। বিদায়ী সপ্তাহে হাতবদলে অংশ নেয়া ৩৯৫টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে মাত্র ৭৬টির, কমেছে ৩১১টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দর।
সপ্তাহ জুড়ে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানের তালিকায় প্রথম ব্র্যাক ব্যাংক, দ্বিতীয় ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো এবং তৃতীয় অবস্থানে অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ। এরপরে রয়েছে এমজিএল, লিন্ডে বাংলাদেশ। শতাংশের দিক থেকে দর বৃদ্ধির তালিকায় প্রথম লিন্ডে বাংলাদেশ, দ্বিতীয় লিব্রা ইনফিউশন এবং তৃতীয় অবস্থানে খান বাদ্রার্স পিপি ওভেন, ন্যাশনাল টি কোম্পানি, ফার ইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স।
অন্যদিকে, বিদায়ী সপ্তাহে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সার্বিক সূচক ১৮২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করেছে ১৬ হাজার ৫২০ পয়েন্টে। সপ্তাহজুরে লেনদেন হয় ৭১ কোটি ৮১ লাখ টাকা।
আজ দেশের মুদ্রাবাজারে মিশ্রধারা দেখা যাচ্ছে। যেসব মুদ্রার দাম বেড়েছে, তার মধ্যে আছে অস্ট্রেলীয় ডলার ও ইউয়ান। দাম কমেছে আমেরিকান ডলার, ইউরো, ব্রিটিশ পাউন্ড ও ভারতীয় রুপির। অপরিবর্তিত আছে ইয়েনের দাম।
আজ বাজারে আসেরিকান ডলারের দাম কিছুটা কমেছে। টানা কয়েক দিন ডলারের মূল্যবৃদ্ধির পর গত দুই দিন ডলারের দাম অপরিবর্তিত ছিল। তারপর আজ ডলারের দাম কমল।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, আজ আমেরিকান ডলারের সর্বোচ্চ দাম ১২২ টাকা ৫৮ পয়সা ও সর্বনিম্ন দাম ১২২ টাকা ৫২ পয়সা। আজ ডলারের গড় দাম ১২২ টাকা ৫৪ পয়সা। গত জুলাই থেকে চলতি নভেম্বর পর্যন্ত আমেরিকান ডলারের দাম ওঠানামা করছে।
আজ দেশের মুদ্রাবাজারে অন্য কোনো মুদ্রার দাম বাড়েনি। যেসব মুদ্রার দাম কমেছে তার মধ্যে আছে ইউরো, পাউন্ড ও সিঙ্গাপুরি ডলার। অপরিবর্তিত আছে ইউয়ান, ইয়েন ও অস্ট্রেলীয় ডলার।